ওয়েব ডেস্ক : কেন খুন হল শ্রীনু নায়ডু? সমস্ত তথ্য প্রমাণের ওপর ভিত্তি করে পুলিসের অনুমান, এই খুনের পিছনে রয়েছে শ্রীনুরই অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ কেউ। কারণ, শ্রীনুর গতিবিধি সম্পর্কে জানত তারা। উঠে আসছে শ্রীনুর দুই-তিনজন সহযোগীর নাম। এর মধ্যে অন্যতম দুজন লক্ষ্মণ এবং প্রসাদ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গতকাল শ্রীনুর সঙ্গে দেখা করতে যায় প্রসাদ। কিন্তু দেখা করতে পারেনি সে। ঘটনার পর থেকে তার মোবাইল ফোন সুইচ অফ। পুলিস এখন প্রসাদের খোঁজ পেতে মরিয়া। তথ্য প্রমাণ জড়ো করে পুলিসের অনুমান, পুরনো শত্রুতার জেরেই এই খুন। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পুলিস সূত্রে খবর, লোহার ছাঁট ব্যবসায় উত্থান হলেও ইদানীং জমি ব্যবসায় হাত পাকিয়েছিল শ্রীনু। চেন্নাই রোডের ধারে একরের পর একর জমি কেনা বেচায় ছিল শ্রীনুর মূল রোজগার।


পুলিসের ধারণা, এই জমি ব্যবসার জেরেই খুন হতে হয়েছে শ্রীনুকে। সম্ভবত জমি কেনা বেচায় ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে প্রসাদ ও লক্ষ্মণের সঙ্গে গণ্ডগোল হয় শ্রীনুর। দূরত্বও তৈরি হয়। মোট পাঁচজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস।


আরও পড়ুন, তৃণমূলের পার্টি অফিসে চলল গুলি, নিহত তৃণমূল নেতা সহ ২