ওয়েব ডেস্ক: প্রশ্নের মুখে ভোট-পরিচালনা। চাপ বাড়ছে নির্বাচন কমিশনের ওপর। অলআউট অ্যাটাকে বিরোধীরা। চারদিক থেকে এই চাপের মুখে, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নাসিম জাইদির নেতৃত্বে, তড়িঘড়ি কাল ফের রাজ্যে আসছে কমিশনের ফুল বেঞ্চ। লক্ষ্য, আস্থা ফেরানো। ভোট নিয়ে ভুরি ভুরি অভিযোগ রয়েছে বিরোধীদের। রোজ কমিশনে চলছে দরবার। দাবি, সন্ত্রাস চালাচ্ছে তৃণমূল।  কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়েও তোলা হচ্ছে প্রশ্ন। নাজেহাল কমিশন কর্তারা। বারবার রাজ্যে ছুটে আসতে হচ্ছে  মুখ্য নির্বাচন কমিশনার নাসিম জাইদি সহ কমিশনের ফুল বেঞ্চকে। এক মাসের মধ্যে বৃহস্পতিবার ফের রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের ফুল বেঞ্চ। ভোটপর্বের পরের দফাগুলি যাতে অবাধ ও সুষ্ঠু করা যায়, তার ব্যবস্থা করতেই এই ঝটিকা সফর বলে খবর কমিশন সূত্রে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে বৈঠক করবেন কমিশন কর্তারা। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও কথা বলবেন তাঁরা। প্রথম দু দফা ভোটের পর, খোদ নির্বাচন কমিশনের ভূমিকার দিকেই আঙুল তুলছেন বিরোধীরা। বারবার কমিশনের দফতরে অভিযোগ নিয়ে পৌছে যাচ্ছেন বিরোধীরা।  বুধবারও দিল্লিতে কমিশনের দ্বারস্থ হয় কংগ্রেস। কংগ্রেসের তরফে দাবি করা হয়েছে, সরাতে হবে উপ নির্বাচন কমিশনার সন্দীপ সাক্সেনা ও রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক সুনীল গুপ্তাকে । দুজনেরই বিরুদ্ধে পক্ষপাতের  অভিযোগ তুলেছে কংগ্রেস।



রাজ্যেও নির্বাচন কমিশনের দফতরে এদিন দরবার করে বিজেপি। দাবি, রবিবার অবাধ ভোটের স্বার্থে তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে গ্রেফতার করা হোক। নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ ভোটকর্মীদের একাংশও। চারদিক থেকে চাপ বাড়ছে কমিশনের ওপর। পরের দফায় ভোটে কমিশনের পারফরমেন্সই জবাব দেবে, চাপের মুখে তারা কতটা সফল।