ওয়েব ডেস্ক: বর্ধমানের মিষ্টি হাব নিয়ে জটিলতা কাটল। সোমবার থেকেই শুরু হচ্ছে হবের কাজ। বর্ধমানের আলিশা মৌজার কাছেই মিলেছে জমি।  দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে লাগোয় একটি খাসজমিকে চিহ্নিত করা হয়েছে মিষ্টিহাবের জন্য। তবে ওই জমিতে দীর্ঘদিন ধরে চাষ করছেন একটি আদিবাসী পারিবার। প্রশাসনের দাবি স্বেচ্ছায় জমি ছেড়ে যাচ্ছেন আদিবাসী পরিবারটি। কিন্তু তাদের দাবি, ক্ষতিপূরণ দিক সরকার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মিষ্টিহাব তৈরি নিয়ে জটিলতা কাটল। তবে একটা খোঁচও রয়ে গেল। শনিবার আলিশা মৌজার কাছেই বামসত্তরমাইল এলাকায় একটি সরকারি খাস জমি চিহ্নিত করা হয়েছে মিষ্টিহাবের জন্য। সকালে জেলা সাভাধিপতি দেবু টুডু ও জেলাশাসক সৌমিত্র মোহন এলাকাটি চিহ্নিত করে মাপজোক করান।


আরও পড়ুন- আশায় বুক বাঁধছে সিঙ্গুর


জমিটি দীর্ঘদিন ধরে চাষ করেনএকটি আদিবাসী পরিবার। প্রশাসনের দাবি আগামি সোমবার থেকে এই জমিতেই মিষ্টিহাবের কাজ শুরু হবে। যাঁরা এই  জমিতে চাষ করেন, তাঁরা স্বেচ্ছায় জমিটি ছেড়ে দিচ্ছেন।


এর আগে দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে লাগোয়া আলিশা মৌজায় সাড়ে দশ একর জমির উপর মিষ্টি হাব তৈরির সিদ্ধান্ত হয়। দুহাজার পাঁচ সালে বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থা ওই জমি অধিগ্রহণ করেছিল। তারপর দীর্ঘদিন পড়েছিল ওই জমি। কয়েকদিন আগে ওই জমিতে মিষ্টিহাব তৈরির কাজ শুরু হলে বেঁকে বসেন জমির মালিকরা। জমি মালিকদের আপত্তির খবর জানতে পেরে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেন ওই জমিতে মিষ্টি হাব হবে না। প্রকল্পের জন্য অন্য জমি খোঁজা হবে।
এদিন জেলা সভাধিপতি দেবু টুডুর দাবি উন্নয়নের স্বার্থে স্বেচ্ছায় জমির দখলদারি ছেড়ে দিচ্ছে আদিবাসী পরিবারটি। কিন্তু আদিবাসী পরিবারের দাবি। জমি ছাড়ার জন্য তাঁদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। জেলা প্রশাসনের আশা, ওই আদিবাসী পরিবার ক্ষতিপূরণের দাবি তুললেও সেনিয়ে বড় কোনও জটিলতা তৈরি হবে না।


আরও পড়ুন- মৃত্যুকে কেন্দ্র করে নেতা বনাম অভিনেতার কাজিয়া