ওয়েব ডেস্ক: এজেন্টদের বাড়ি গিয়ে দুর্গোতসব পালন করার সিদ্ধান্ত নিলেন দুর্গাপুরে এমপিএসের আমানতকারীরা। এমপিএসে লক্ষ লক্ষ টাকা জমা রেখেছিলেন তাঁরা। সেই টাকা ফেরত পাননি এখনও। পুজোর মুখে তাঁদের এই অসহায় অবস্থার জন্য এজেন্টদেরই মূলত দায়ী করছেন আমানতকারীরা। জমানো টাকা সময় মত ফেরত না পেলে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে এজেন্টদের বাড়ি ঘেরাও করা হবে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। প্রয়োজনে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ারও সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আমানতকারীরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 শ্যামল সেন কমিশনে হাজিরা দিতে এসে গ্রেফতার হয়েছিলেন এমপিএস কর্ণধার প্রমথনাথ মান্না। গ্রেফতার করা হয় তাঁর সঙ্গে আসা ডিরেক্টর প্রবীর চন্দও। দুজনের নামেই এফআইআর রয়েছে বাঁকুড়া সদর থানায়। দুজনকে গ্রেফতার করে নিজেদের হেফাজতে রাখে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিস।


আজ বাঁকুড়ায় নিয়ে গিয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে বাঁকুড়া সদর থানার পুলিস।পুলিসের নজরে ছিলেন। সারদা কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে আসার পরই কালো তালিকায় চলে আসে এমপিএস। আর্থিক তছরুপ, প্রতারণা, অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ ওঠে কর্ণধার প্রমথনাথ মান্নার বিরুদ্ধে। তিনি এবং এমপিএসের ডিরেক্টর প্রবীর চন্দর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয় বাঁকুড়া সদর থানায়। তদন্ত শুরু করে পুলিস। প্রমথনাথ মান্নার বাড়িতেও হানা দেয় পুলিস। তার পর থেকেই পুলিসের খাতায় পলাতক প্রমথনাথ মান্না এবং প্রবীর চন্দ। শুক্রবার শ্যামল সেন কমিশনে হাজিরা দিতে এসেছিলেন ওই দুজন। শ্যামল সেন কমিশনে আটক করা হয় তাঁদের। খবর দেওয়া হয় হেয়ার স্ট্রিট থানায়। তাঁদের গ্রেফতার করে  


শ্যামল সেন কমিশনের নির্দেশে এমপিএস গোষ্ঠীর কর্ণধার প্রমথনাথ মান্না এবং সংস্থার ডিরেক্টর প্রবীর চন্দকে গ্রেফতার করে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিস।