ওয়েব ডেস্ক: প্রথম দফা ভোটেই প্রশ্ন উঠেছিল বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে। অভিযোগ উঠেছিল রাজ্য পুলিসের বিরুদ্ধেও। কমিশনের আশ্বাস ছিল আরও নজরদারি বাড়ানো হবে বাহিনীর উপর। কিন্তু কোথায় কী? দ্বিতীয় দিনের ভোটের পরেও প্রশ্ন থেকে গেল বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নজিরবিহীন ভাবেই এবার ভোটের দিন ঘোষণার আগে রাজ্যে এসেছিল বাহিনী। কমিশন বলেছিল, ভোটাররা যাতে নিরাপদে বুথে যেতে পারেন তারও ব্যবস্থা করবে কমিশন। তবে সোমবার দ্বিতীত দিনের ভোটে অনেক ক্ষেত্রেই প্রশ্ন উঠল বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে।


ভোট খবরদারিতে কোনও ভাবেই থাকবে না রাজ্য পুলিস। প্রথম দিনের ভোটের পর রাজ্য পুলিসের উপর রাশ টানতে আরও কড়া হয়েছিল কমিশন। তবে দ্বিতীয় দিনের ভোটে বহু ক্ষেত্রেই দেখা গেল বুথ সামাল দিচ্ছে রাজ্য পুলিস।


রানিগঞ্জের অঞ্জুমান উর্দু স্কুল। বুথের দরজায় দেখা মিলল রাজ্য পুলিসের। প্রিসাইডিং অফিসার অবশ্য দায় চাপিয়ে দিয়েছেন সেক্টর অফিসারের উপর। ঘাটালের গম্ভীরনগর শীতলা প্রাথমিক বিদ্যালয়। বাহিনীকে সরিয়ে নিয়মকানুনের তোয়াক্কা না করেই বুথ পাহাড়া দিলেন হোমগার্ডরা। সমস্যায় পড়লেন ভোটাররাও


আসানসোল দক্ষিণের নর্থব্রুক শিশুশিক্ষা কেন্দ্র। দরজা বন্ধ করে বিশ্রাম নিল বাহিনী। ছবি তুলতে গিয়ে বাধার মুখে মিডিয়া। এই বাহিনীরই আবার অন্য রূপ গড়বেতার ঝাড়বনিতে। চেয়ার চেয়ে দোকানীকে পেটানোর অভিযোগ বাহিনী বিরুদ্ধে। প্রতিবাদে পথ অবরোধ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।


কমিশনের আশ্বাস ছিল, এলাকায় এলাকায় রুট মার্চ করবে বাহিনী। কেন্দ্রীয় বাহিনী কোথায় কোথায় টহল দিচ্ছে তার জন্য থাকবে লগবুকও। তবে তার পরেও সোমবার বিভিন্ন এলাকায় অশান্তি এড়ানো গেল না। বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই গেল।