ব্যুরো: বারাসতের রাজীব দাস হত্যার রায়দান আজ। চারবছর পর রায় দেবে আদালত। অপরাধীরা কি দোষীসাব্যস্ত হবে? ন্যায়বিচার পাবে রাজীবের পরিবার? রায়ের দিকে তাকিয়ে সবাই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চার বছর আগের কালান্তক এক রাত। কলকাতায় অফিসের কাজ সেরে বারাসতে নিজের বাড়ি ফিরছিল দিদি। রাত হয়ে যাওয়ায় স্টেশনে আনতে গিয়েছিল ভাই। পথে ওত পেতেছিল বিপদ।  


দিদির এমন অসম্মান দেখে চুপ থাকতে পারেনি ভাই। দুষ্কৃতীরা দলে ভারী হওয়া সত্ত্বেও প্রতিবাদ করেছিল বারাসতের রাজীব দাস। পরিণতি মর্মান্তিক।  


দিনটা ছিল ২০১১ সালের  ১৪ ফেব্রুয়ারি। ভ্যালেন্টাইনস ডের রাত। প্রতিবাদের বিনিময়ে প্রাণনাশ  যেখানে ঘটে, সেই কাছারিপট্টির অদূরেই ছিলেন জেলার আমলা ও পুলিসকর্তারা। রক্তে ডুবে থাকা ভাইকে বাঁচাতে জেলাশাসক থেকে পুলিস সুপারের বাংলো পর্যন্ত দৌড়েছিলেন রিঙ্কু। মারণ বিপদের রাতে সাহায্যের কোনও হাত এগিয়ে আসেনি। রাত বাড়তেই মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী রাজীব। দিদিকে নিরাপদে ঘরে আনার জন্য বেরিয়েছিল যে ছেলে, তারই আর ঘরে ফেরা হয়নি। ঘটনার চার বছর পর বৃহস্পতিবার সেই রাজীব হত্যা মামলার রায় ঘোষণা।