ওয়েব ডেস্ক: কলকাতার ৪টি সহ কাল দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা ও হুগলির উনপঞ্চাশ আসনে ভোট। নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে দুটি জেলাই। টহল দিচ্ছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। চলছে নাকা চেকিং। ভোটারদের আস্থা বাড়ানোর চেষ্টা করছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। পঞ্চম দফার ভোটের সাফল্যকেই হাতিয়ার করছে কমিশন। ষষ্ঠ দফাতেও অবাধ ও শান্তিপূর্ণ ভোট করানোই এখন চ্যালেঞ্জ। টার্গেট অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন। এই লক্ষ্যেই টহলদারিতে ব্যস্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বিভিন্ন এলাকায় চলছে রুট মার্চ, এরিয়া ডমিনেশন। গাড়ি আটকে চলছে নাকা চেকিং। ভোটারদের আশ্বস্ত করার চেষ্ট করছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার ২,৬৮৫টি বুথ স্পর্শকাতর।
অতিস্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ৩,৫২৬টি।
মোতায়েন করা হয়েছে ৩৩৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
থাকছে ১১,৬৩২জন রাজ্য পুলিসকর্মী।
১০০টি কুইক রেসপন্স টিম।

 
শনিবার হুগলির আঠারোটি আসনে ভোটগ্রহণ। ভোট করাতে কড়া কমিশন। নিরাপত্তায় কোনও ফাঁক রাখতে চাইছে না তারা। শুক্রবার আরামবাগের বেশ কয়েকটি গ্রামে যান নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকরা। তাঁদের সঙ্গে ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনী। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটারদের আশ্বস্ত করেন তাঁরা।


হুগলির ১,৭১২টি স্পর্শকাতর।
মোতায়েন করা হয়েছে ২৩৮ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
থাকছে ৮,৬৩০ রাজ্য পুলিস।
৭০টি কুইক রেসপন্স টিম।
১০টি মোটর সাইকেল পেট্রোলিং।
লাইভ মনিটরিং টিম ১৮টি।
১০টি নৌকা রাখা হয়েছে। উত্তরপাড়া থেকে ত্রিবেণী গঙ্গায় টহল দিচ্ছে নৌকা।
জেলার ৯৬টি পয়েন্টে নাকা।
থাকছে ৬৮২টি ভিডিও ক্যামেরা।
১০৫টি ওয়েবক্যাম।
থাকছেন ৫৪৫জন মাইক্রো অবজার্ভার।



ষষ্ঠ দফার ভোটের আগে নজিরবিহীন নিরাপত্তায় ভোটারদের আস্থা বাড়াতে বদ্ধপরিকর কমিশন।