ওয়েব ডেস্ক: বেলুড় মঠের ভোগ। সে যেন এক ম্যাজিক! লক্ষ লক্ষ মানুষ। বিশাল হলঘর। চাকা লাগানো গাড়িতে গড়গড়িয়ে ছুটছে খিচুড়ি। পাতে পড়তেই ভ্যানিশ! বেলুড়মঠের স্মার্ট কিচেন থেকে ২৪ ঘণ্টার এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট। ঠাকুর খেতে ভালবাসতেন। ভালবাসতেন খাওয়াতেও। কিন্তু জীবনের শেষ দিনগুলোয় খাওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল তাঁর। পেটে খিচুড়ির খিদে, অথচ কিচ্ছু মুখে তুলতে পারছেন না। রোগশয্যায় নিজেই বলেছেন একথা। লক্ষ মুখে খাবার কথা বলে অমৃতলোকে গমন করেছিলেন তিনি। বেলুড়মঠের চিরন্তন বিশ্বাস, ভক্তের মাধ্যমেই ভগবান খান। তাই ভোগ নিবেদন আর প্রসাদ বিতরণে গঙ্গাপাড়ের বিশ্ববিখ্যাত সন্ন্যাসী আখড়ায় কোনও দিন কোনও কার্পণ্য নেই। বেলুড় মঠের ভোগ ম্যানেজমেন্ট দেখলে চমকে যাবেন MBA করা তাবড় ম্যানেজমেন্ট কর্তারাও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন দিঘাতেও এবার সমুদ্রের ধার ঘেঁসে চলবে টয় ট্রেন!


রামকৃষ্ণ মন্দিরের পিছন দিকে গঙ্গার তীরে গড়ে উঠেছে বিশাল বিল্ডিং। নাম সারদা সেবাব্রত। সেখানেই চলে নরনারায়ণ সেবা। পুরোদস্তুর স্বেচ্ছাসেবক নির্ভর পরিষেবা। কিন্তু  কোথাও শৃঙ্খলার চ্যুতি নেই। যত মানুষ, তত খাবার। যেন অন্নপূর্ণার ভাঁড়ার। ভোগের লাইন দেখলে চমকে যেতে হয়। কিন্তু পরিবেশনের পদ্ধতিতে সব নিমেষে DONE! লক্ষ লক্ষ রামকৃষ্ণ অনুরাগী। তাঁদের সবাইকে সুন্দর করে বসিয়ে খাওয়ানোর ব্যবস্থা। বেলুড় মঠের স্মার্ট কিচেন থেকে ফুটবল মাঠের মতো ডাইনিং হল। চব্বিশের ক্যামেরা যত ঘুরল, সামনে এল একের পর এক বিস্ময়। বোঝা গেল, কীভাবে লক্ষ মুখে খেয়ে চলেছেন ঠাকুর।


আরও পড়ুন  আজ ঠাকুর রামকৃষ্ণ পরমহংস দেবের জন্ম মহোত্‍সবে অন্যতম আকর্ষণ বেলুড় মঠ