ওয়েব ডেস্ক: বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে এবার লাগাম পরাতে উদ্যোগী রাজ্য। চিকিত্‍সার জন্য মাত্রাতিরিক্ত বিল নিয়ে অভিযোগ উঠেছে একাধিক হাসপাতালের বিরুদ্ধে। এনিয়ে ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী নিজে।  সাধারণ মানুষ যাতে চিকিত্‍সা পরিষেবা পান, সেবিষয়ে নির্দেশিকা তৈরি করতে চলেছে সরকার। বাইশে ফেব্রুয়ারি বেসরকারি হাসপাতালের শীর্ষ কর্তাদের বৈঠকে ডাকল ক্রেতাসুরক্ষা দফতর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কখনও CMRI। কখনও পিয়ারলেস। কখনও অন্য নাম। কিন্তু বারবারই এক পরিণতি। রোগীর পরিজনদের ক্ষোভের আগুনে, লন্ডভন্ড হাসপাতাল। বেসরকারি হাসপাতাল মানেই, চিকিত্‍সার নামে ব্যবসা। প্রাণ নিয়ে খেলা। জমছে এমনই অভিযোগের পাহাড়। মানুষের হয়রানিতে, বেজায় ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী। বেসরকারি হাসপাতালে চিকিত্‍সা খাতে বিধায়কদের মাত্রাতিরিক্ত বিল নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর কড়া বার্তার পরই রাজ্য প্রশাসনে বেড়েছে তত্‍পরতা। (আরও পড়ুন- বাম-কংগ্রেস যৌথ বিক্ষোভে আজও উত্তপ্ত বিধানসভা)


একের পর এক বেসরকারি হাসপাতালে ভাঙচুর-তাণ্ডব, তুলকালাম। কেন এত রাগ-ক্ষোভ সাধারণ মানুষের? জবাবের খোঁজে তলব বেসরকারি হাসপাতাল ও নার্সিংহোমের শীর্ষকর্তাদের। ২২ ফেব্রুয়ারি বৈঠকের ডাক ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রী সাধন পাণ্ডের। কেন চিকিত্‍সার প্রশ্নে দায়সারা মনোভাব, চাওয়া হবে জবাব।


ভাঙচুর আদৌ সমর্থনযোগ্য নয়। কিন্তু তা বলে চিকিত্‍সার নামে টাকার খেলা মানবে না সরকার। প্রয়োজনে আগামিদিনে এনিয়ে আরও কঠোর ব্যবস্থারই ইঙ্গিত দিয়ে রাখল প্রশাসন।