ওয়েব ডেস্ক: রবিবার ছুটির দিন। তবু ফুরসত নেই সদ্য শপথ নেওয়া মন্ত্রীদের। রবিবার সারাদিন কেউ কাটালেন দলীয় বৈঠক করে কিংবা উন্নয়ন নিয়ে আলোচনায়। কেউ কেউ আবার জনসংযোগটা ঝালিয়ে নিলেন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

 


মন্ত্রী হওয়ার পর প্রথম রবিবার একটু হালকা মেজাজেই কৃষি বিপণন মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত। ঘুম থেকে উঠে পুজো দিয়ে দিন শুরু। সকালে তাঁর বাড়িতে হাজির দলের কর্মী থেকে শুভাকাঙ্খীরা। শুভেচ্ছা বিনিময়। ফুল ও মিষ্টি পাঠিয়ে তাঁকে শুভেচ্ছা জানান জেলা পুলিস সুপার প্রবীণ ত্রিপাঠীও। এরপর ওষুধ খেয়েই চুঁচুড়ার ফুলপুকুরের ফ্ল্যাট থেকে সটান বড়বাজার বটতলার পার্টি অফিসে হাজির তপন দাশগুপ্ত। সেখানে কর্মীদের সঙ্গে দীর্ঘ আলোচনা চালান তিনি। দুপুরে বাড়ির সকলের সঙ্গে খাবার খান মন্ত্রী। বিকেলে নিজের নির্বাচনী কেন্দ্র সপ্তগ্রামের বাঁশবেড়িয়ায় বিজয় মিছিলে যোগ দেবেন তপন দাশগুপ্ত। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি দলের জেলা সভাপতির দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। এবার তাঁর মুকুটে নতুন দায়িত্ব। পূর্ণ মন্ত্রীর দায়িত্ব। তাই ররিবারও ছুটি নেই তপন দাশগুপ্তের।


 


সদ্য পেয়েছেন শ্রম প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব। তারপর থেকে কয়েক গুণ ব্যস্ততা বেড়ে গিয়েছে জঙ্গিপুরের নব নির্বাচিত বিধায়ক জাকির হোসেনের। রবিবারও ছুটি নেই তাঁর। সকালেই তিনি পৌছে যান নিজের এলাকায়। সেখানে কথা বলেন ভোটারদের সঙ্গে। এলাকার উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা করেন কর্মীদের সঙ্গেও। মন্ত্রীকে হাতের কাছে পেয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বাসিন্দারা।


 


প্রথমবার ভোটে দাঁড়ানো। আর জিতেই সোজা ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব। তাই কার্যত নিশ্বাস ফেলার সময় নেই লক্ষ্মীরতন শুক্লার। রবিবার ছুটির দিনেও দিনভর ব্যস্ততা। দলের কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক, এলাকার উন্নয়ন নিয়ে আলোচনা তো ছিলই, সঙ্গে ছিল ক্রিকেট খেলাও। ক্রিকেটও খেললেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার লক্ষ্মীরতন। পরিবারের সঙ্গে সময়ও কাটালেন। আজ তাঁর জন্য বাড়িতে স্পেশাল মেনু। লক্ষ্মীর জন্য সুস্বাদু মটনের পদ রেঁধে ছিলেন তাঁর স্ত্রী।