ভোট হচ্ছে! ‘চায়ে গরম’ আর ‘গ্লুকোজ জলে’
গুড়-বাতাসার পর চা। কোথাও আবার গ্লুকোজের জল। ভোটকর্মী-ভোটারদের জন্য এমনই ব্যবস্থা তৃণমূলের। তৃণমূল বলছে, জনসেবা। কিন্তু বালি ও উলুবেড়িয়া উত্তরে এই ছবি দেখে চক্ষু চড়কগাছ বিরোধীদের। তাঁরা দ্বারস্থ হচ্ছেন নির্বাচন কমিশনের।
হাওড়া : গুড়-বাতাসার পর চা। কোথাও আবার গ্লুকোজের জল। ভোটকর্মী-ভোটারদের জন্য এমনই ব্যবস্থা তৃণমূলের। তৃণমূল বলছে, জনসেবা। কিন্তু বালি ও উলুবেড়িয়া উত্তরে এই ছবি দেখে চক্ষু চড়কগাছ বিরোধীদের। তাঁরা দ্বারস্থ হচ্ছেন নির্বাচন কমিশনের।
বালিতে তেষ্টা মেটাতে চা-জল
বুথে ভোটারদের লম্বা লাইন। সেখানেই চায়ে গরম। আর ঠাণ্ডা জল। আর এর সুবাদেই সোজা ঢুকে পড়া বুথের ভিতর। বালির তৃণমূল প্রার্থী বলছেন, গরমে এটুকু তো করতেই হবে। এদিকে তৃণমূলের জনসেবায় রেগে আগুন বিরোধীরা।
উলুবেড়িয়া উত্তরে গ্লুকোজ জলে 'জনসেবা'
বালির মতো একই ছবি হাওড়ার উলুবেড়িয়া উত্তর কেন্দ্রে। তুলসিবেড়িয়ায় অবশ্য গরমে চা-জল নয়। কাঠফাটা রোদে কষ্ট করে ভোট দিতে যাচ্ছেন ভোটাররা। তাঁদের জন্য তাই গ্লুকোজ জলের ব্যবস্থা শাসকদলের। দলের কর্মীদের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ দিচ্ছেন তৃণমূলের প্রার্থী নির্মল মাজি। তবে, এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ বিরোধীরা।
ভোটের দিনের জনসেবার ফল কি? তা জানার জন্য অবশ্য অপেক্ষা করতে হবে ১৯ মে পর্যন্ত।