`বিয়ের অপরাধে` স্কুলে আসতে মানা, অপমানে আত্মঘাতী একাদশ শ্রেণির ছাত্রী
অপরাধ, বিয়ে হয়ে গেছে। তাই স্কুলে আসতে বারণ করেন প্রধানশিক্ষক। অপমানে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী একাদশ শ্রেণির ছাত্রী। মর্মান্তিক এঘটনা পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতনের।
ব্যুরো: অপরাধ, বিয়ে হয়ে গেছে। তাই স্কুলে আসতে বারণ করেন প্রধানশিক্ষক। অপমানে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মঘাতী একাদশ শ্রেণির ছাত্রী। মর্মান্তিক এঘটনা পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতনের।
দিনকয়েক আগে জনকাপুর হাইস্কুলের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী সঙ্গীতার বিয়ে হয়ে যায়। এরপরই তাঁকে স্কুলে আসতে মানা করেন প্রধানশিক্ষক ধীরেন্দ্রনাথ জানা। বাড়ির লোকদের একথা জানিয়েছিলেন সঙ্গীতা। কয়েকদিন স্কুলেও যাচ্ছিলেন না তিনি। সকালে বাড়িতে একা ছিলেন সঙ্গীতা। সেসময়ই গলায় দড়ি দেন তিনি। ঘটনা জানাজানি হতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন এলাকার মানুষ। মৃত ছাত্রীর দেহ আটকে শুরু হয় বিক্ষোভ। প্রধানশিক্ষক ধীরেন্দ্রনাথ জানাকে আটকে রাখা হয়। শেষপর্যন্ত , খড়গপুরে SDPO ঘটনাস্থলে পৌছে ধীরেন্দ্রনাথ জানাকে উদ্ধার করেন। মৃতদেহ উদ্ধার করে সত্কারে পাঠানো হয়। ছাত্রীর লেখা একটি সুইসাইড নোট উদ্ধার করেছে পুলিস।ঘটনার গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে গ্রামে।