ওয়েব ডেস্ক:ভোট এলেই টনক  নড়ে প্রশাসনের। শুরু হয় কাজ। ভোট ফুরোলেই যে কে সেই। লাল ফিতের ফাঁসেই আটকে নাট্যমঞ্চের ভাগ্য। পুরভোটের মুখে ফের বিরোধী নিশানায় কান্দির কংগ্রেসচালিত পুরবোর্ড। একই অভিযোগ বালুরঘাটের নাট্যকর্মীদের। নাট্যকর্মীদের অভিযোগ, এলাকার সাংসদ নাট্যকর্মী হলেও নাট্যচর্চার শত বছরের ইতিহাস ক্রমশই হারিয়ে যাচ্ছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নাটকও হয়ে উঠতে পারে পুরভোটের ইস্যু। দেখাচ্ছে  উত্তরবঙ্গের দুই শহর।


মুর্শিদাবাদ:


কান্দির রাজাদের কল্যাণেই ১৮৫৯ সালে কলকাতা পেয়েছিল বেলগাছিয়া নাট্যশালা। সেই কান্দিতেই নাট্যমঞ্চের  দাবিতে গড়েওঠে সাংস্কৃতিক সমন্বয় কমিটি। কমিটির  চাপেই আট বছর আগে জেলা পর্ষদের ডাকবাংলো লাগোয়া জমিতে শিলান্যাস হয় অডিটোরিয়ামের। কিন্তু এখনও শেষ হয়নি কাজ।


দক্ষিণ দিনাজপুর:


নাট্যকার মন্মথ রায়ের জন্মভূমি বালুরঘাটের মাটির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে নাট্য আবেগ। এই শহরে সক্রিয়  দশটির বেশি নাট্য দল। একজন নাট্যকর্মী সাংসদ হওয়ায় আশায় বুক বাঁধেন এলাকার নাট্যকর্মীরা। কিন্তু, অর্পিতা ঘোষের কাছ থেকে কোনও সাহায্যই মেলেনি বলে অভিযোগ। ভোট আসে। ভোট যায়। ইস্যু ওঠে। আবার হারিয়েও যায়। প্রতিশ্রুতির মতোই মিলিয়ে যায় নাট্যকর্মীদের প্রত্যাশাও।