ওয়েব ডেস্ক: কম দফতর। বেশি কাজ। টার্গেট মুখ্যমন্ত্রীর। সেই লক্ষ্যেই, এবার কমানো হল রাজ্য সরকারের দফতরের সংখ্যা। তেষট্টি থেকে কমে হয়ে গেল বাহান্ন। তবে ই-গভর্নেন্সে বাড়তি গুরুত্ব দিতে, খোলা হয়েছে সম্পূর্ণ নতুন একটি দফতর।
 
প্রশাসনিক কাজে গতি আনতে উদ্যোগী মুখ্যমন্ত্রী। বেশি বেশি দফতর মানেই, বেশি কাজ নয়। এই ভাবনা থেকেই এবার দফতর সংখ্যা কমিয়ে, কাজে তত্‍পরতার পথ প্রশস্ত করতে নেমে পড়লেন তিনি। ই-গভর্নেন্সে বাড়তি জোর দিতেই আনা হল সম্পূর্ণ নতুন দফতর, পার্সোনেল অ্যান্ড ই-গভর্নেন্স। মুখ্যমন্ত্রী নিজের হাতেই রাখছেন এই নয়া দফতরটি। যোগ বলতে শুধু এই একটিই। বাকি ক্ষেত্রে, এক ধরনের দফতরগুলিকে নিয়ে আসা হয়েছে এক ছাদের তলায়।


আরও পড়ুন- 'তোলা দিতে হবে দেড় লক্ষ টাকা!'


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রাজ্য সরকারের তিষট্টিটি দফতরকে ছেঁটে, নামিয়ে আনা হয়েছে বাহান্নয়। কৃষি এবং রেশম পালন দফতরকে মিলিয়ে দেওয়া হয়েছে। এক ছাতার তলায় আনা হয়েছে ক্রীড়া এবং যুবকল্যাণকে। ভূমি ও ভূমি সংস্কার এবং পুনর্বাসন দফতরকে এক করে দেওয়া হয়েছে। মিলিয়ে দেওয়া হয়েছে নারী ও শিশুকল্যাণ এবং সামাজিক কল্যাণ দফতর।


এছাড়া, বিপর্যয় মোকাবিলা ও অসামরিক প্রতিরক্ষা দফতর মিলে গিয়েছে। বিজ্ঞান-প্রযুক্তি, উচ্চশিক্ষা এবং বায়ো টেকনোলজি এখন থেকে এক ছাতার তলায় কাজ করবে। নগরোন্নয়নের সঙ্গে মিলিয়ে দেওয়া হয়েছে পুর বিষয়ক দফতরকে। পরিকল্পনা ও পরিসংখ্যানও একসঙ্গে কাজ করবে। অর্থের সঙ্গে মিলিয়ে দেওয়া হয়েছে আবগারি দফতরকে।


আরও পড়ুন- কালনাকাণ্ডে নতুন মোড়!


রদবদলের জেরে, স্বপন দেবনাথ এবং আশিস ব্যানার্জি, এই দুই মন্ত্রীর হাতে থাকা দফতরের সংখ্যা কমেছে। দফতরগুলির পর, এবার বিভিন্ন দফতরের সচিব-স্তরেও রদবদল হবে বলে প্রশাসনিক সূত্রে খবর।