ওয়েব ডেস্ক : গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে TMCP-র ইউনিট ভেঙে দিলেন জেলা তৃণমূল সভাপতি। একইসঙ্গে গোষ্ঠী সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে বহিষ্কার করা হয়েছে দশ জনকে। ৫ ডিসেম্বর TMCP-র দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে উত্তেজনা ছড়ায়। সোমবার গ্রেফতার করা হয়েছে বহিরাগত একজনকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তৃণমূল ছাত্র পরিষদের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে গন্ডগোল। তবে শুরুটা অনেক আগের.... কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরী ঘনিষ্ঠ জেলা তৃণমূল ছাত্র পরিষদ সভাপতি প্রসেনজিত দাস এবং জেলা তৃণমূল সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেনের অনুগামী বিশ্বজিত রায়ের লড়াই। সেই লড়াইয়েরই আঁচ এসে পড়ে গৌড়বঙ্গ বিশ্ব বিদ্যালয়ে । ছাত্র সংসদের দখল কোন গোষ্ঠীর হাতে থাকবে, তা নিয়ে চলে ধুন্ধুমার।


এই ঘটনায় অস্বস্তিতে পড়ে জেলা তৃণমূল  নেতৃত্ব। বেকায়দায় পড়ে রাজ্য নেতৃত্বও। হস্তক্ষেপ করেন তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় । তলব করা হয় জেলা তৃণমূল সভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেনকে। ঘটনার রিপোর্ট চেয়ে পাঠানো হয় উপাচার্যের কাছ থেকে । জেলা প্রশাসন , জেলা শাসক ও পুলিস সুপারের কাছেও রিপোর্ট তলব করেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সংঘর্ষের ছবি ধরা পড়ে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের  সিসিটিভিতে । সমস্তকিছু খতিয়ে দেখে রিপোর্ট পাঠানো হয় তাঁকে। তারপরেই মোয়াজ্জেম হোসেনকে পার্থ চট্টোপাধ্যায় নির্দেশ দেন , যে দশজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাদের বহিস্কার করতে হবে। সিদ্ধান্ত কার্যকর হয় মঙ্গলবার। শুধু তাই নয়, ছাত্র সংসদ দখল নিয়ে যে দুই নেতার লড়াই, তাদের বিরুদ্ধেও তদন্ত করে রিপোর্ট জমা পড়েছে।


আরও পড়ুন, বিধাননগরে শাসকদলের গোষ্ঠী সংঘর্ষে গ্রেফতার ৩