পুড়ে খাক গ্রাম, ভিটে ছাড়ছেন বাসিন্দারা
রাজনীতির হিংসায় পুড়ে গেছে গোট গ্রামটাই। তবুও রাজনৈতিক চাপানউতোরে দাঁড়ি পড়েনি। তৃণমূলের অভিযোগ, দায় সিপিএমের। সিপিএম পাল্টা আঙুল তুলছে তৃণমূলের দিকে। আর একরাশ অনিশ্চয়তা সঙ্গী করে পানিগোবরা ছাড়ছেন এলাকার মানুষ।
ওয়েব ডেস্ক : রাজনীতির হিংসায় পুড়ে গেছে গোট গ্রামটাই। তবুও রাজনৈতিক চাপানউতোরে দাঁড়ি পড়েনি। তৃণমূলের অভিযোগ, দায় সিপিএমের। সিপিএম পাল্টা আঙুল তুলছে তৃণমূলের দিকে। আর একরাশ অনিশ্চয়তা সঙ্গী করে পানিগোবরা ছাড়ছেন এলাকার মানুষ।
২৪ ঘণ্টা আগে সিপিএম- তৃণমূল সংর্ঘষে জ্বলছিল গ্রাম। এখন পানিগোবরায় শুধুই হাহাকার। ঘরবাড়ি পুড়ে ছাই। খাবার নেই। অমিল জল। দুপুরে গড়িয়ে বিকেল। তিনটের পর শেষপর্যন্ত পৌছল ত্রাণ। কিন্তু, সে খাবার খাওয়ার বাসনটুকুও নেই। দুপুরের পর বিডিওকে নিয়ে পানিগোবরায় পৌছন এসডিও। খতিয়ে দেখেন পরিস্থিতি।
রাজনীতির হিংসার আগুনে পুড়ে খাক গোটা গ্রাম। তবুও রাজনীতির বিরাম নেই। সিপিএম আঙুল তুলছে তৃণমূলের দিকে। তৃণমূল বলছে দায়ী সিপিএমই। সকাল থেকে দেখা মেলেনি কোনও নেতার। দিশেহারা মানুষ। পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে বুধবার আক্রান্ত হন বসিরহাট থানার আইসি তপন মিশ্রও। বসিরহাট মহকুমা হাসপাতাল থেকে বৃহস্পতিবার তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
রাজনীতি আছে রাজনীতিতেই। এলাকায় বসেছে পুলিস পিকেটও। কিন্তু, তাতে কী? অনিশ্চিত ভবিষ্যত আর একরাশ আতঙ্ক বুকে নিয়ে পানিগোবরা ছাড়ছেন বাসিন্দারা।