ওয়েব ডেস্ক: বর্ষার সুযোগে পাহাড়ে চলছে অবাধে গাছ চুরি। পাহাড়ে গাছ কেটে ভরা নদীতে গাছের গুড়ি ভাসিয়ে দিচ্ছে কাঠচোররা। পাহাড় থেকে অনায়াসে কাঠ আসছে শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি। সব জেনেও চুপচাপ বনদফতর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

একেবারে প্রাচীন পদ্ধতি। আর সেই পদ্ধতিতে বাজিমাত করেছে কাঠচোরেরা। বর্ষার থইথই নদী এখন কাঠচোরদের থেফ্ট কড়িডর। লাভা, গরুবাথান, চুইখিম, সেবক, জলঢাকা বর্ষায় আরও গাঢ় সবুজ। সেই সবুজ কেটে, কাঠের গুড়ি নদীতে ভাসিয়ে দিচ্ছে কাঠচোরেরা। নদীর স্রোতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে কাঠ ও পৌঁছে যাচ্ছে শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ির করাতকলে।


মাঝপথে তল্লাশির ভয় নেই। খরচ নেই পরিবহনের। বনে বনকর্মীদের সঙ্গে রয়েছে গভীর ভাব ভালোবাসা। অতএব,  একটা করাত হলেই চলে। বন উজাড় করে গাছ কাটা চলছে। আর সেই গাছের গুড়ি চেল, লিস, ঘিস, জলঢাকা, তিস্তা দিয়ে পাচার হচ্ছে।


লাভা ও গরুবাথান থেকে চেল নদী দিয়ে, চুইখিম থেকে লিস, ঘিস নদী দিয়ে, সেবক থেকে তিস্তা নদী দিয়ে জলঢাকা থেকে জলঢাকা নদী দিয়ে চলছে কাঠ পাচার। নদীর পার বরাবর বিভিন্ন জায়গার রয়েছে চোরকারবারিদের এজেন্ট। তারা নজর রাখে কাঠ ঠিকমত যাচ্ছে কীনা। আবার ঠিক সময় কাঠ নদী থেকে তুলে নেওয়ারও রয়েছে যথাযর্থ বন্দোবস্ত।