#21seJulySahidDibas- কংগ্রেস, সিপিএম, বিজেপি সব হ য ব র ল হয়ে গেছে। ১৬ নির্বাচনে একা লড়ে রেকর্ড ভোটে জয়ের কথা বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-

Updated By: Jul 21, 2015, 03:53 PM IST
#21seJulySahidDibas- কংগ্রেস, সিপিএম, বিজেপি সব হ য ব র ল হয়ে গেছে। ১৬ নির্বাচনে একা লড়ে রেকর্ড ভোটে জয়ের কথা বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-

বক্তব্য রাখছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়-এক নজরে দেখে নিন মমতা ঠিক কী কী বললেন-

# ৫০ বছরের মধ্যে আরও অনেক মমতা তৈরি করে যাব।

# ২০১৬-তে সব রেকর্ড ভাঙতে হবে।

# ২০১৬ সালে বিধানসভায় রেকর্ড ভোটে জিতে ব্রিগেডে সভা করব।

# সিন্ডিকেট করলে, তৃণমূল করবেন না। বেআইনি খাদান করলে তৃণমূলে জায়গা নেই। দুর্নীতি বরদাস্ত করব না। তৃণমূল গরিবের দল। 

# পুরভোটে জয়ের জন্য শহরবাসীকে ধন্যবাদ।

# ৪ বছর ধরে সাধ্যের ত্রুটি করিনি।  দুর্নীতি করলে দলের কাউকে রেয়াত নয়।

# সিপিএম দল মনে রেখো যা ছিল তাও যাবে। কারণ বিজেপি-র কাছে বিক্রি হয়ে গেছো তোমরা। আমরা কোনওদিন সিপিএমের কাছে মাথা নত করেনি। বিজেপি-র কাছে মাথানত করব না। কংগ্রেসের কাছেও করব না।

# বিধানসভা নির্বাচনে মাথা উঁচু করে একাই লড়বে তৃণমূল। বিজেপি-সিপিএম-কংগ্রেস একজোট হয়েও টিকবে না। জয় তৃণমূলেরই হবে। ব্রিগেডেই হবে বিজয় সমাবেশ।

# শিক্ষকদের সম্মান দিতে হবে।

# যাদের না আছে কাজ, না আছে কর্ম, তাদের দাঙ্গা লাগানোই হল ধর্ম।

# কংগ্রেস, সিপিএম, বিজেপি সব হ য ব র ল হয়ে গেছে। হ য ব র ল দলের বাংলায় স্থান নেই।

# চাকরিতে নেওয়া হবে ৭০ হাজার শিক্ষক। আর ৬০ হাজার গ্রুপ ডি।

# আন্দোলন সবাইকে মিলিয়ে দেয়। আন্দোলন কাউকে বহিষ্কার করে না। যারা সন্ত্রাসের বিষ ছড়িয়ে দিচ্ছে, তৃণমূল কংগ্রেস তাদের সমর্থন করে না।

# তৈরি হয়েছে  ৪১টি মাল্টি সুপার হাসপাতাল।

# পঞ্চায়েতে ৫০ শতাংশ সংরক্ষণ করা হয়েছে মহিলাদের জন্য।

# রাজ্য সরকারী মহিলা কর্মচারীদের ৭৩১ দিন ছুটি।

#৩৯ লক্ষ মানুষের চাকরি হয়েছে ক্ষুদ্র শিল্পে। ৩৭ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হয়েছে। 

# ফেয়ার মেডিক্যাল শপ চার বছরে ৩০০টা করে দিয়েছি।  সিপিএম-এর আমলে বিশ্ববিদ্যালয় ছিল  ভোকাট্টা, আমাদের আমলে হয়েছে ১৩টা।

# BPL-এ কোনও গরিবকে বাদ নয়। সকলে ডিজিটাল রেশন কার্ড করান।

৬৬ বছরে কলেজ হয়েছিল মাত্র ৩০টা, সেখানে আমাদের চার বছরে কলেজ হয়েছে ৪৫টা , ৩০ টা  সরকারী, ১৫টা বেসরকারী

#  দিল্লি বলছে, বেটি বাঁচাও, আর করে দেখাচ্ছি আমরা। বেটি বাঁচাও প্রকল্পে গোটা দেশে বরাদ্দ ১০০ কোটি, তার মধ্যে প্রচারে খরচ ৫০ কোটি। আর আমাদের কন্যাশ্রী প্রকল্পে বরাদ্দ ১০০০কোটি। আসলে আমরা বেটি বাঁচাচ্ছি আর ওরা বেটি ভাগাচ্ছে। কন্যাশ্রী প্রকল্প গোটা বিশ্বের কাছে মডেল হয়ে গেছে। 

# প্রচার করছে সাচ্চা ভারত আর করে দেখাচ্ছে আচ্ছা বাংলা

# চেয়ারের ক্ষমতার লোভ নেই। মানুষের চেয়ারই আমার ক্ষমতা।

# Discipline, Dedication, Devotion, Determination, Development---- আমি এই পাঁচ 'D' চাই। তাঁরাই তৃণমূল করবেন, যাঁরা এটা মেনে চলবেন।

# চার বছরে বাংলা অনেকটা এগিয়েছে। সিপিএম সর্বনাশ করে দিয়ে গেছে।

# শুধু তৃণমূল নয়, বামপন্থীরাও আসেন ২১-এর সভায়।

# ২১-এর বড় চমক মা মাটি মানুষ। # ঝড়কে আমি করবো মিতে, ডরব না তার ভ্রুকুটিতে।

#মারের বদলে মার নয়, খুনের বদলে খুন নয়। # লড়তে পারলে লড়, গড়তে পারলে গড়। # সিঙ্গুর-নন্দীগ্রামের ক্ষত ভোলার নয়। # সংখ্যালঘুদের স্কলারশিপ দিয়েছি। #  জঙ্গলমহলে ২ টাকা কেজি চাল দিয়েছি।

#নিজের স্বার্থে দল নয়, মানুষের স্বার্থে দল। #  আমি দামাল ছেলে পছন্দ করি, মুখ দেখানো পছন্দ করি না, যারা মাটি কামড়ে রাজনীতি করে আমি তাদের পছন্দ করি। #

# ২১ জুলাইয়ের সবচেয়ে বড় চমক মা-মাটি-মানুষ। যাঁদের ছাড়া সংসার চলে না।

দেখুন লাইভ একুশে শহীদ দিবস-

 

# মঞ্চে উঠে মহাশ্বেতা দেবী বললেন, চার বছরে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে মমতা যা করেছেন, দেশের আর কোনও মুখ্যমন্ত্রী তা পারেননি।

# মঞ্চে গান পরিবেশন করলেন সঙ্গীতশিল্পী নচিকেতা চক্রবর্তী।

শহীদ দিবস মঞ্চ থেকে বিরোধীদের একহাত নিলেন রাজ্য যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেক বিরোধীদের কটাক্ষ করে জানান, 'সিপিআইএম মানুষের কথা বলেনা'। 'বিরোধীরা শুধু কুত্সা করেন'। সিপিআইএম আর ঘুরে দাঁড়াতে পারবেনা,  মন্তব্য অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

 


Pic: AITC Twitter

 

তৃণমূলের একুশের সমাবেশ ঘিরে আজ পথেঘাটে ভিড়। ধর্মতলাগামী একের পর এক মিছিলে রাস্তায় চলা দায়। বাস-ট্যাক্সি পেলেও তা ঘণ্টার পর ঘণ্টা একই জায়গায় দাঁড়িয়ে। নড়ছে না একচুল। এই অবস্থায় শহরের লাইফ লাইন হয়ে উঠতে পারত মেট্রো। কিন্তু আজও, দরকারের সময় পরিষেবা পেলেন না যাত্রীরা।  সপ্তাহের দ্বিতীয় কাজের দিন। অথচ সকাল সকাল পথে বেরিয়ে গন্তব্যে পৌছনর চেষ্টা ব্যর্থ। একুশে জুলাই তৃণমূলের সভার জন্য রাস্তায় সাধারণ যানবাহন প্রায় নেই বললেই চলে। ট্যাক্সি গায়েব। হাতে গোনা বাস। তাতে পা রাখতেও রীতিমতো যুদ্ধ করতে হচ্ছে। যে সমস্ত রুটে অটো চলে, সেই সমস্ত রাস্তায় অটোও উধাও। রিকশাও পাওয়া যাচ্ছে না বলে অনেক জায়গা থেকেই খবর আসছে। চূড়ান্ত নাকাল হচ্ছেন নিত্যযাত্রীরা। বিভিন্ন দিক থেকে ধর্মতলার দিকে আসছে মিছিল। প্রচণ্ড গরমে রোগী নিয়ে মিছিলে আটকে পড়েছে অ্যাম্বুলেন্সও।

ওপরে, রাস্তায় ভোগান্তির শেষ নেই। রেহাই পাওয়া গেল না পাতালেও। আজকের দিনে যা হতে পারত মুক্তির পথ, তাই হয়ে দাঁড়াল ভোগান্তির কারণ। ফের সকালে মেট্রো বিভ্রাট। নটা কুড়ি নাগাদ কবি সুভাষ থেকে ছাড়ার পরই খারাপ হয়ে যায় দমদমগামী মেট্রো। প্রায় আধঘণ্টার ওপর ওভাবেই দাঁড়িয়ে থাকে ট্রেনটি। নাকাল যাত্রীরা।

(ছবি তৃণমূলের সৌজন্যে)

Tags:
.