গবাদি-বিধির ব্যাখ্যা চেয়ে কেন্দ্রকে নোটিস দিল সুপ্রিম কোর্ট

গবাদি-বিধির ব্যাখ্যা চেয়ে কেন্দ্রকে নোটিস দিল সুপ্রিম কোর্ট। তবে, নতুন করে কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি শীর্ষ আদালত। সরকারি নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। ছুটির পর আদালত খুললে পরবর্তী শুনানি। যেখানে-সেখানে গবাদি পশু কেনাবেচা বন্ধ। কেন্দ্রের নির্দেশে গোটা দেশে বিতর্ক। বিরোধীরা সরব। প্রতিবাদে প্রথম সারিতে বাংলা এবং কেরলের মুখ্যমন্ত্রী। স্থগিতাদেশ মাদ্রাজ হাইকোর্টের। এ বার গবাদি বিধি নিয়ে কেন্দ্রের ব্যাখ্যা তলব করল সুপ্রিম কোর্ট।

Updated By: Jun 15, 2017, 09:32 PM IST
গবাদি-বিধির ব্যাখ্যা চেয়ে কেন্দ্রকে নোটিস দিল সুপ্রিম কোর্ট

ওয়েব ডেস্ক : গবাদি-বিধির ব্যাখ্যা চেয়ে কেন্দ্রকে নোটিস দিল সুপ্রিম কোর্ট। তবে, নতুন করে কোনও স্থগিতাদেশ দেয়নি শীর্ষ আদালত। সরকারি নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয় জনস্বার্থ মামলা। ছুটির পর আদালত খুললে পরবর্তী শুনানি। যেখানে-সেখানে গবাদি পশু কেনাবেচা বন্ধ। কেন্দ্রের নির্দেশে গোটা দেশে বিতর্ক। বিরোধীরা সরব। প্রতিবাদে প্রথম সারিতে বাংলা এবং কেরলের মুখ্যমন্ত্রী। স্থগিতাদেশ মাদ্রাজ হাইকোর্টের। এ বার গবাদি বিধি নিয়ে কেন্দ্রের ব্যাখ্যা তলব করল সুপ্রিম কোর্ট।

গত মাসে কেন্দ্রীয় বন ও পরিবেশমন্ত্রকের নির্দেশে বলা হয়, জবাইয়ের জন্য গরু, বাছুর, বলদ, ষাঁড়, উটের মতো গবাদি পশু যেখানে-সেখানে কেনাবেচা করা যাবে না। নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে পশুপালকদের কাছ থেকে মাংসের জন্য গবাদি পশু কিনতে হবে। কেন্দ্রের নির্দেশ খারিজের আর্জি জানিয়ে একাধিক হাইকোর্টে দায়ের হয় মামলা। দুটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয় সুপ্রিম কোর্টে। তাতে দাবি করা হয়, ধর্মাচরণ ও জীবন ধারণের অধিকারে হস্তক্ষেপ করায় কেন্দ্রের গবাদি-বিধি অসাংবিধানিক। কেন্দ্রের নির্দেশ, কৃষক ও পশু ব্যবসায়ীদের ওপর গোরক্ষকদের হামলার রাস্তা খুলে দিচ্ছে।

আরও পড়ুন- যোগী রাজ্যে অবলুপ্ত শিয়া ও সুন্নী ওয়াকফ বোর্ড

সরকারের তরফে অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল PS নরসিমা যুক্তি দেন, গোটা দেশে পশু ব্যবসাকে নিয়মে বাঁধতেই নির্দেশিকা জারি করা হয়। বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি RK আগরওয়াল ও বিচারপতি SK কউলের অবকাশকালীন বেঞ্চে জনস্বার্থ মামলার শুনানি হয়। শীর্ষ আদালত জানায়, গবাদি-বিধি নিয়ে কোনও অন্তর্বর্তী নির্দেশ দেওয়া হবে না। কেন্দ্রকে দু-সপ্তাহের মধ্যে এই নির্দেশের ব্যাখ্যা দিতে হবে। ছুটির পর আদালত খুললে ১ জুলাই পরবর্তী শুনানি।

.