অবাধ নির্বাচন করাতে না পারার ব্যর্থতা স্বীকার সুধীর কুমার রাকেশের

অবাধে নির্বাচন করাতে না পারার ব্যর্থতা স্বীকার করে নিলেন বিশেষ নির্বাচনী পর্যবেক্ষক সুধীর কুমার রাকেশ। সোমবার হাড়োয়া থেকে ফেরার পথে রাকেশ মেনে নিয়েছেন, তাঁর ওষুধ কাজ করেনি। রাকেশ বলেছেন, তাঁর কাছে যে ওষুধ ছিল তা বিহার-উত্তরপ্রদেশের জন্য অব্যর্থ।

Updated By: May 14, 2014, 10:32 AM IST

অবাধে নির্বাচন করাতে না পারার ব্যর্থতা স্বীকার করে নিলেন বিশেষ নির্বাচনী পর্যবেক্ষক সুধীর কুমার রাকেশ। সোমবার হাড়োয়া থেকে ফেরার পথে রাকেশ মেনে নিয়েছেন, তাঁর ওষুধ কাজ করেনি। রাকেশ বলেছেন, তাঁর কাছে যে ওষুধ ছিল তা বিহার-উত্তরপ্রদেশের জন্য অব্যর্থ। কিন্তু, পশ্চিমবঙ্গে রোগটা ধরতে পারেননি তিনি। এরসঙ্গেই তিনি বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গে যা দেখলেন তা বিহার-উত্তরপ্রদেশেও হয় না। রাজ্যে ভোট শুরুর আগে এই রাকেশই সদম্ভে ঘোষণা করেছিলেন, কোন রোগের কী দাওয়াই তা তাঁর জানা আছে। যাঁরা এই কাজে বাধা দেবে তাঁদের সামলানোরও ওষুধ জানা আছে।

এদিকে, বর্ধমানে তৃণমূলের গোষ্ঠী সংঘর্ষে মৃত্যু হল এক ব্যক্তির। আউশগ্রামের ভুইয়েরা গ্রামে আজ স্থানীয় বাসিন্দা বনমালী শেখের গুলিবিদ্ধ দেহ উদ্ধার হয়। গতকাল রাত থেকেই নিখোঁজ ছিলেন তিনি। স্থানীয় দুই তৃণমূল নেতা সুভাষ মণ্ডল ও সুকুমার সাহার অনুগামীদের সংঘর্ষেই বনমালী সাহার এই পরিণতি বলে জানিয়েছেন গ্রামবাসীরা। নিহত ব্যক্তি সুভাষ মণ্ডলের অনুগামী ছিল।

অন্যদিকে, বিজেপিকে ভোট দেওয়ায় গ্রামে ঢুকে তাণ্ডব চালাল দুষ্কৃতীরা। মারধর করা হল বেশ কয়েকজনকে। মঙ্গলবার রাতে ঘটনাটি ঘটে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার সন্দেশখালির সরবেড়িয়ায় থানার আগরআঁটি গ্রামপঞ্চায়েতের অন্তর্গত আদিবাসী প্রভাবিত গোলবেনিয়া গ্রামে। হামলায় কমপক্ষে ২০ জন আহত হন। তাঁদের প্রথমে রাজবাড়ি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। কয়েকজনের অবস্থার অবনতি হওয়ায় রাতেই ভর্তি করা হয় বসিরহাট মহকুমা হাসপাতালে। ঘটনায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ। যদিও স্থানীয় তৃণমূল নেতারা অবশ্য সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

.