যাঁদের হাঁফানি আছে, বাজির ধোঁয়া থেকে বাঁচার জন্য তাঁদের জন্য পাঁচটা পরামর্শ
দীপাবলি মানেই তো আলোর উত্সব। চারিদিকে বাজি পুড়বে। নিয়ন্ত্রিত শব্দবাজিই হোক অথবা আলোর রোশনাইওয়ালা বাজি, ধোঁয়া তো উড়বেই। আর বাজির ধোঁয়ায় সাধারণ মানুষেরই কষ্ট হয় খুব। সেখানে যাঁদের হাঁফানির মতো রোগ আছে তাঁদের কাছে এই আলোর উত্সব খুবই বিপজ্জনক। এটা থেকে বাঁচতে কী করবেন আপনি! খুবই সহজ কিছু পরমামর্শ দিচ্ছেন ডাক্তাররা। এগুলোই একটু মেনে চলুন। তাতে কষ্ট কম হবে।
ওয়েব ডেস্ক: দীপাবলি মানেই তো আলোর উত্সব। চারিদিকে বাজি পুড়বে। নিয়ন্ত্রিত শব্দবাজিই হোক অথবা আলোর রোশনাইওয়ালা বাজি, ধোঁয়া তো উড়বেই। আর বাজির ধোঁয়ায় সাধারণ মানুষেরই কষ্ট হয় খুব। সেখানে যাঁদের হাঁফানির মতো রোগ আছে তাঁদের কাছে এই আলোর উত্সব খুবই বিপজ্জনক। এটা থেকে বাঁচতে কী করবেন আপনি! খুবই সহজ কিছু পরমামর্শ দিচ্ছেন ডাক্তাররা। এগুলোই একটু মেনে চলুন। তাতে কষ্ট কম হবে।
আরও পড়ুন দীপাবলির সেরা ১০ বাজির কোনটার সঙ্গে কোন বলিউড অ্যাক্টরের মিল আছে!
১) এটা মেনে চলা বেশ কঠিন দীপাবলির মতো উত্সবে। তবু পারলে একটু মেনে চলবেন। যেখানে যেখানে বাজি পোড়াচ্ছে লোকেরা, সেখানে পারলে না যাওয়াই ভালো। যাতে ধোঁয়া আপনার নাক পর্যন্ত না যায়।
২) যদি শব্দ আপনার কাছে খুবই যন্ত্রণাদায়ক হয়, তাহলে সেটা থেকে বাঁচতে পারলে রাতের দিকে বাড়ির দরজা-জানালা বন্ধ রাখুন। তাহলে আপনার কানে শব্দ কম পৌঁছবে।
৩) যদি আপনার চারপাশে বাজি পোড়ানো হতে থাকে, আর আপনার সেখান থেকে যাওয়ার উপায় নেই, তাহলে অবশ্যই একটা ফেস মাস্ক ব্যবহার করুন। যাতে বাজির ধোঁয়া থেকে আপনি রক্ষা পান।
৪) আপনি যেহেতু হাঁফানিতে ভোগেন, তাই উত্সবের দিনগুলোতে হাতের কাছে অবশ্যই একটা ইনেহলার রাখুন। যাতে দরকার হলেই আপনি সেটা থেকে নিজেকে খানিকটা ভালো রাখতে পারেন।
৫) উত্সবের দিনগুলোতে অবশ্যই শাকসব্জি এবং ফল একটু বেশি করে খান। এগুলো আপনার শরীরকে সুস্থ রাখবে এবং আপনাকে হাঁফানি থেকেও বাঁচাবে।
উপরের এই পাঁচটা পরামর্শ একটু মেনে চলুন। তাতে আপনি হাঁফানির রোগী হলেও অন্তত একটু ভালো থাকবেন। নিজে তো মেনে চলুনই। পাশাপাশি অন্য হাঁফানির রোগীদেরও এই পরামর্শগুলো দিন। তাতে তিনিও ভালো থাকবেন।