বড় আশা ছিল বড় দুর্গা দেখার

আশা ছিল... আর আশা নেই। বড় দুর্গাকে লোক চক্ষুর আড়ালে নিয়ে যেতে দেশপ্রিয় পার্কের চার ধার দিয়ে এখন নীল চাদরের আবরণ। ফুকো-ফাঁকা দিয়ে দূরবীনে চোখ রাখার মত করে চোখ রেখে যদি কিছু দেখা যায়। না কিছুই দেখা যাচ্ছে না। বীরভূম, বাঁকুড়া, মেদিনীপুর জেলার মানুষ ঘুর ঘুর করছে দেশপ্রিয় পার্কের প্যান্ডেল চত্বরে। যদি একবার দেখতে পাই। খুদেরাও হাল ছাড়তে নারাজ। 'এসেছি যখন দেখেই যাব'। নাছোড় বান্দা মন। পুলিসের ধ্যাতানি শুনেও এদিক ওদিক করছে ৮ থেকে ৮০ সবাই। এ যেন মায়ার জগৎ। বাইরে থেকে ঢাকা দেখেই উৎসুক মন আরও উৎসুক। কি হচ্ছে ভিতরে? কোনও ঢাকের শব্দ নেই, নেই উলু ধ্বনি। মাইকে একটা কণ্ঠস্বর ভেসে আসছে, "দেশপ্রিয় পার্কের পুজো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কলকাতার অন্যান্য পুজো মণ্ডপের আনন্দ উপভোগ করুন"।  মন খারাপ দেশপ্রিয় পার্কের পাড়ারও। মেয়ে এসেছে বটে কিন্তু এলাকায় যেন কারফিউ জারি করা হয়েছে। মা দুর্গাও যেন কাঁটাতারের যন্ত্রণায় বিদ্ধ।

Updated By: Oct 21, 2015, 12:08 AM IST
বড় আশা ছিল বড় দুর্গা দেখার

কলকাতা: আশা ছিল... আর আশা নেই। বড় দুর্গাকে লোক চক্ষুর আড়ালে নিয়ে যেতে দেশপ্রিয় পার্কের চার ধার দিয়ে এখন নীল চাদরের আবরণ। ফুকো-ফাঁকা দিয়ে দূরবীনে চোখ রাখার মত করে চোখ রেখে যদি কিছু দেখা যায়। না কিছুই দেখা যাচ্ছে না। বীরভূম, বাঁকুড়া, মেদিনীপুর জেলার মানুষ ঘুর ঘুর করছে দেশপ্রিয় পার্কের প্যান্ডেল চত্বরে। যদি একবার দেখতে পাই। খুদেরাও হাল ছাড়তে নারাজ। 'এসেছি যখন দেখেই যাব'। নাছোড় বান্দা মন। পুলিসের ধ্যাতানি শুনেও এদিক ওদিক করছে ৮ থেকে ৮০ সবাই। এ যেন মায়ার জগৎ। বাইরে থেকে ঢাকা দেখেই উৎসুক মন আরও উৎসুক। কি হচ্ছে ভিতরে? কোনও ঢাকের শব্দ নেই, নেই উলু ধ্বনি। মাইকে একটা কণ্ঠস্বর ভেসে আসছে, "দেশপ্রিয় পার্কের পুজো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কলকাতার অন্যান্য পুজো মণ্ডপের আনন্দ উপভোগ করুন"।  মন খারাপ দেশপ্রিয় পার্কের পাড়ারও। মেয়ে এসেছে বটে কিন্তু এলাকায় যেন কারফিউ জারি করা হয়েছে। মা দুর্গাও যেন কাঁটাতারের যন্ত্রণায় বিদ্ধ।

কসবার দিক থেকে যখন রাসবিহারীর দিকে বাস গুলো ধেয়ে আসছে সব কটা মুখ ডান দিকে। সব কটা চোখ ডান দিকে। একদিকে হেলে গিয়ে বাচ্চাটা বলে গেল "পুলিস কাকু দুর্গা ঠাকুরের মুখ ঢেকে দিয়েছে"। 

.