পোষ্যদের জন্য কবরস্থান, সরকারি উদ্যোগে খুশি রাজ্যের পশুপ্রেমিরা
পোষ্যদের জন্য কবরস্থান। বেলগাছিয়া প্রাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যেই এবার সমাধিস্থ করতে পারবেন আপনার প্রিয় পোষ্যকে। সরকারি এই উদ্যোগে খুশি রাজ্যের পশুপ্রেমিরা।রাস্তায় সারমেয়দের দুদর্শার অন্ত নেই। বেঁচে থেকেও কষ্ট। মৃত্যুর পরও ঠাঁই হয় ভাগাড়ে। শুধু, রাস্তার কেন? পরম আদর যত্নে বড় করা বাড়ির পোষ্যদের মৃত্যুর পর কবর দেওয়া বা পোড়ানোর কোনও পরিষেবা তেমনভাবে নেই শহরে। মারা যাওয়ার পর বেশিরভাগ সময়েই এদের ঠাঁই হয় ধাপার পাশে আবর্জনা স্তুপে। যা থেকে বাড়ে দূষণ। ছড়ায় অসুখ।দীর্ঘদিন ধরে সরকারি হস্তক্ষেপের দাবিতে সরব পশুপ্রেমিরা।সমস্যা সমাধানে এবার এগিয়ে এল রাজ্য। প্রাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যেই তৈরি হচ্ছে পোষ্যদের কবর দেওয়ার ব্যবস্থা।
ওয়েব ডেস্ক: পোষ্যদের জন্য কবরস্থান। বেলগাছিয়া প্রাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যেই এবার সমাধিস্থ করতে পারবেন আপনার প্রিয় পোষ্যকে। সরকারি এই উদ্যোগে খুশি রাজ্যের পশুপ্রেমিরা।রাস্তায় সারমেয়দের দুদর্শার অন্ত নেই। বেঁচে থেকেও কষ্ট। মৃত্যুর পরও ঠাঁই হয় ভাগাড়ে। শুধু, রাস্তার কেন? পরম আদর যত্নে বড় করা বাড়ির পোষ্যদের মৃত্যুর পর কবর দেওয়া বা পোড়ানোর কোনও পরিষেবা তেমনভাবে নেই শহরে। মারা যাওয়ার পর বেশিরভাগ সময়েই এদের ঠাঁই হয় ধাপার পাশে আবর্জনা স্তুপে। যা থেকে বাড়ে দূষণ। ছড়ায় অসুখ।দীর্ঘদিন ধরে সরকারি হস্তক্ষেপের দাবিতে সরব পশুপ্রেমিরা।সমস্যা সমাধানে এবার এগিয়ে এল রাজ্য। প্রাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যেই তৈরি হচ্ছে পোষ্যদের কবর দেওয়ার ব্যবস্থা।
আরও পড়ুন আজ সন্ধ্যায় বজ্রবিদ্যুত্সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
বেলগাছিয়া প্রাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যেই চিহ্নিত জায়গায়।সামান্য টাকার বিনিময়ে এখানে পোষ্যদের সমাধিস্থ করা যাবে। রাস্তার সারমেয়দের সমাধিস্থ করার ক্ষেত্রে লাগবে না কোনও চার্জ।এছাড়া পোষ্যদের দেখভালের জন্য মোবাইল ভ্যান পরিষেবাও শুরু করছে প্রাণী বিশ্ববিদ্যালয়।রাস্তার সারমেয়দের যত্ন, সুরক্ষা ও অত্যাচারের হাতে থেকে বাঁচাতে অনেকদিন ধরেই সরব পশুপ্রেমিরা।লাল ফিতের ফাঁস ছিড়ে শেষপর্যন্ত সারমেয়দের জন্য এই সমাধিক্ষেত্র নিঃসন্দেহে খুশি করবে এ শহরের পশুপ্রেমিদের।
আরও পড়ুন 'আর্থিক চাপে যেন মেধা মাথা নত না করে,' মন্তব্য শিক্ষামন্ত্রীর