রাজভবনে উজ্জ্বল বিশ্বাস ও চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে শপথবাক্য পাঠ করালেন রাজ্যপাল কেশরিনাথ ত্রিপাঠি
আবারও রাজ্য মন্ত্রিসভায় রদবদলের ইঙ্গিত দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আজ দুই মন্ত্রীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানেই একথা জানান তিনি। দিল্লি থেকে ফিরেই বেশ কয়েকটি দফতরের মন্ত্রী বদলের ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। আজ রাজভবনে উজ্জ্বল বিশ্বাস ও চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল কেশরিনাথ ত্রিপাঠি। সেখানেই একথা কথা জানান মুখ্যমন্ত্রী।
ওয়েব ডেস্ক: আবারও রাজ্য মন্ত্রিসভায় রদবদলের ইঙ্গিত দিলেন মুখ্যমন্ত্রী। আজ দুই মন্ত্রীর শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানেই একথা জানান তিনি। দিল্লি থেকে ফিরেই বেশ কয়েকটি দফতরের মন্ত্রী বদলের ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। আজ রাজভবনে উজ্জ্বল বিশ্বাস ও চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে শপথবাক্য পাঠ করান রাজ্যপাল কেশরিনাথ ত্রিপাঠি। সেখানেই একথা কথা জানান মুখ্যমন্ত্রী।
ফের রাজ্য মন্ত্রিসভায় এলেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য ও উজ্জ্বল বিশ্বাস। কারা দফতরের পূর্ণ মন্ত্রী হলেন উজ্জ্বল বিশ্বাস। আগে ছিলেন কারিগরি শিক্ষামন্ত্রী। কারাদফতরের মন্ত্রী ছিলেন অবনী জোয়ারদার। অবনীবাবুকে মন্ত্রী পদে রাখা হলেও অসুস্থতার কারণে তার হাতে কোনও দফতর থাকল না। নতুন দায়িত্ব নিয়েই তার ভবিষ্যত পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাস।
স্বাস্থ্য দফতর ও ই-গর্ভনেন্স দুই দফতরের স্বাধীন দায়িত্বপ্রাপ্ত রাষ্ট্রমন্ত্রী হলেন চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। এর আগে ই গর্ভনেন্স বিষয়টি নিজের হাতেই রেখেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। স্বাস্থ্য দফতরের রাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন শশী পাঁজা। এবারের বিধানসভা নির্বাচনে পরাজিত হন চন্দ্রিমা। পরে উপনির্বাচনে জয়ী হন। আগে আইন ও স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন চন্দ্রিমা। স্বাস্থ্য দফতর তাঁকে ফিরিয়ে দিলেও আইন দফতরটি মলয় ঘটকের হাতেই রেখেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
৮ মে দুই মন্ত্রী হিসাবে চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য ও উজ্জ্বল বিশ্বাসের শপথ নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আগের দিন সাতই মে রাজ্যপাল হঠাত্ই অসুস্থ হয়ে পড়ায় শপথ অনুষ্ঠান বাতিল করতে হয়। রবিবার সকালে সুস্থ হয়ে রাজভবনে ফেরেন রাজ্যপাল। তারপরেই শুরু হয় শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি। শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানের পরেই দিল্লি রওনা হয়ে যাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী। দিল্লি সফর সেরে ফিরে আসার পর মন্ত্রিসভায় আরও কিছু রদবদলেরও ইঙ্গিত দিয়ে রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী।