টার্গেট কিলিংকে হাতিয়ার করেই রাজ্যে বড়সড় নাশকতার ছক ISIS-এর!

রাজ্যে শক্তিশালী সংগঠন গড়ে ফেলেছে ISIS। বাংলাদেশের ধাঁচেই, হামলার ব্লু-প্রিন্টও তৈরি। একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য গোয়েন্দাদের হাতে। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে এই জাল ছড়ানোর  কর্মকাণ্ড। ওপার বাংলাতেও যে কায়দায় জাল ছড়িয়েছে ISIS, এপারেও তাদের একইরকম ছক। যে সমস্ত জায়গায় JMB-র ভাল সংগঠন, মূলত সেখানেই ঘাঁটি গেড়েছে এই জঙ্গিগোষ্ঠী। পায়ের তলার মাটিও অনেকটাই শক্ত করে ফেলেছে তারা।

Updated By: Jul 6, 2016, 03:11 PM IST
টার্গেট কিলিংকে হাতিয়ার করেই রাজ্যে বড়সড় নাশকতার ছক ISIS-এর!
ছবিটি প্রতীকী

ওয়েব ডেস্ক : রাজ্যে শক্তিশালী সংগঠন গড়ে ফেলেছে ISIS। বাংলাদেশের ধাঁচেই, হামলার ব্লু-প্রিন্টও তৈরি। একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য গোয়েন্দাদের হাতে। এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে এই জাল ছড়ানোর  কর্মকাণ্ড। ওপার বাংলাতেও যে কায়দায় জাল ছড়িয়েছে ISIS, এপারেও তাদের একইরকম ছক। যে সমস্ত জায়গায় JMB-র ভাল সংগঠন, মূলত সেখানেই ঘাঁটি গেড়েছে এই জঙ্গিগোষ্ঠী। পায়ের তলার মাটিও অনেকটাই শক্ত করে ফেলেছে তারা।

বীরভূম, বর্ধমান, নদিয়া, মালদা, মুর্শিদাবাদের মতো একাধিক জেলায় ছড়িয়েছে ISIS-জাল। এই তথ্যে চিন্তার ভাঁজ গোয়েন্দাদের কপালে। গণহত্যা নয়, মূলত টার্গেট কিলিং বা ব্যক্তিহত্যাকেই হাতিয়ার করতে চাইছে ISIS। সামাজিক হিংসা, অস্থিরতা ছড়ানোর মধ্য দিয়ে দল ভারী করার চেষ্টায় এই আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন। বর্ধমানে ধৃত সন্দেহভাজন ISIS জঙ্গি মসিউদ্দিনকে জেরায় মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য।

জানা গেছে, বীরভূমের লাভপুরের বাড়িতে ফেরার কোনও উদ্দেশ্যই ছিল না তার। আহমদপুর স্টেশনে নেমে কোনও গোপন ডেরায় চলে যেত সে। এরপর সেখান থেকেই সম্ভবত নাশকতার প্ল্যান ছিল তাদের। আহমদপুর স্টেশনে মসিউদ্দিনের জন্য অপেক্ষা করছিল শেখ কালু ও শেখ আমিন। ধরা পড়েছে তারাও। গতকাল থেকে ভবানীভবনে মসিউদ্দিনকে লাগাতার জেরা করছে CID ও NIA অফিসাররা।

.