বিয়ের ফটোগ্রাফারের প্রতারণা, ২ বছর পরও মিলল না ছবি
শুভদৃষ্টি, মালাবদল। গায়ে হলুদ। সাত পাকে বাঁধা। এসবই জীবনের সেরা মুহুর্ত। সবাই চায় দুর্লভ সেই মুহুর্ত অ্যালবাম বন্দি করে রাখতে। বরানগরের দাস দম্পতিও তাই চেয়েছিলেন। কিন্তু কপাল মন্দ। ছবি তুলে বেপাত্তা ফটোগ্রাফার। বিয়ের দুবছর হয়ে গেলেও এখনও বিয়ের ছবি হাতে পাননি দাস দম্পতি। পুলিস থেকে আদালত ঘুরেও সৌভাগ্যের শিকে ছেঁড়েনি।
নিজস্ব প্রতিবেদন: শুভদৃষ্টি, মালাবদল। গায়ে হলুদ। সাত পাকে বাঁধা। এসবই জীবনের সেরা মুহুর্ত। সবাই চায় দুর্লভ সেই মুহুর্ত অ্যালবাম বন্দি করে রাখতে। বরানগরের দাস দম্পতিও তাই চেয়েছিলেন। কিন্তু কপাল মন্দ। ছবি তুলে বেপাত্তা ফটোগ্রাফার। বিয়ের দুবছর হয়ে গেলেও এখনও বিয়ের ছবি হাতে পাননি দাস দম্পতি। পুলিস থেকে আদালত ঘুরেও সৌভাগ্যের শিকে ছেঁড়েনি।
আরও পড়ুন: খাস কলকাতায় বেনজির দুষ্কৃতী তাণ্ডব, সপরিবারে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা
বিয়ে হয়েছে। শুভদৃষ্টি,মালাবদল সবই হল। কিন্তু সব স্মৃতিই উধাও। সাত পাকে বাঁধা পড়ার সেই দুর্লভ মুহুর্তের ছবি হাতে আসেনি। এককথায় ফটো প্রতারণার শিকার বরানগরের দাস দম্পতি। বিয়ের ছবি তোলার জন্য অনলাইনে ফটোগ্রাফার নিয়োগ করেছিলেন বরানগরের সনাতন দাস। অ্যাডভান্সও করেছিলেন। দুহাজার ষোলোর বিশে জানুয়ারি বিয়ে। কিন্তু দুবছর পার হলেও ছবি পাননি সনাতন।
আরও পড়ুন: রাত হতেই টালির চালে পড়ছে ইট, দিনেরবেলায় বাড়ি ভাঙচুর, পুরুষশূন্য এলাকা
বিয়ের ছবি বলে কথা। তারসঙ্গে জড়িয়ে আছে কত স্মৃতি,কত আবেগ। তাই সেই স্মৃতি উদ্ধারের জন্য কম চেষ্টা করেননি দাস দম্পতি। পুলিস,থেকে ক্রেতা সুরক্ষা আদালত সর্বত্রই ছুটেছেন।
কিন্তু কাজের কাজ হয়নি কিছুই। অধিকাংশ ছবিই গায়েব । মামলা লড়ার খরচও অনেক। আর মামলা লড়ার মত সামর্থ নেই এই দম্পতির। সব মিলিয়ে মন ভেঙেছেহতাশ দম্পতির। কনেদেখা আলোর সেই মুহুর্ত আর কী ফিরে আসবে? ফিরে আসবে সেই সানাইয়ের সুর?