শেষ রাতে ঝুলি থেকে বেরল সারদার বেড়াল
সারদা তদন্তে সল্টলেকে সুদীপ্ত সেনের বাড়ি থেকে গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করলেন সিবিআইয়ের তদন্তকারীরা। HA ব্লকে সুদীপ্ত সেনের বাড়িতে আজ তালাবন্ধ দুটি দেওয়াল সিন্দুক, ছয়টি ট্রাঙ্ক এবং একটি ছোটো রেফ্রিজারেটরের হদিশ পান গোয়েন্দারা। রেফ্রিজারেটরের তালা ভেঙে একটি ব্রাউন খামবন্দি নথি উদ্ধার হয়েছে। এছাড়াও সারদার চারটি অফিস সহ কলকাতার মোট দশটি জায়গায় তল্লাসি চালিয়েছে সিবিআই। তল্লাসি হয়েছে মিডল্যান্ড পার্ক, FD ব্লক, BN ব্লক এবং বেহালার অফিসে। বিষ্ণুপুরের সারদা পার্কেও তল্লাসি হওয়ার কথা। তল্লাসি হয়েছে কুণাল ঘোষের বাড়িতেও।
![শেষ রাতে ঝুলি থেকে বেরল সারদার বেড়াল শেষ রাতে ঝুলি থেকে বেরল সারদার বেড়াল](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2014/07/31/27417-saradha.jpg)
কলকাতা: সারদা তদন্তে সল্টলেকে সুদীপ্ত সেনের বাড়ি থেকে গুরুত্বপূর্ণ নথি উদ্ধার করলেন সিবিআইয়ের তদন্তকারীরা। HA ব্লকে সুদীপ্ত সেনের বাড়িতে আজ তালাবন্ধ দুটি দেওয়াল সিন্দুক, ছয়টি ট্রাঙ্ক এবং একটি ছোটো রেফ্রিজারেটরের হদিশ পান গোয়েন্দারা। রেফ্রিজারেটরের তালা ভেঙে একটি ব্রাউন খামবন্দি নথি উদ্ধার হয়েছে। এছাড়াও সারদার চারটি অফিস সহ কলকাতার মোট দশটি জায়গায় তল্লাসি চালিয়েছে সিবিআই। তল্লাসি হয়েছে মিডল্যান্ড পার্ক, FD ব্লক, BN ব্লক এবং বেহালার অফিসে। বিষ্ণুপুরের সারদা পার্কেও তল্লাসি হওয়ার কথা। তল্লাসি হয়েছে কুণাল ঘোষের বাড়িতেও।
সারদা কাণ্ডের তদন্তে কলকাতার দশটি জায়গায় তল্লাসি চালিয়েছে সিবিআই। এছাড়াও ওড়িশার কুড়িটি জায়গায় তল্লাসি চালানো হয়েছে। তবে ওড়িশায় শুধু সারদা নয়, অন্যান্য চিটফান্ড সংস্থার বিরুদ্ধে তদন্ত করছে সিবিআই। সে রাজ্যে চিটফান্ড প্রতারণায় অভিযুক্ত সংস্থা ও ব্যক্তিদের বাড়িতে তল্লাসি চালানো হয়ছে। ময়ূরভঞ্জে বিজু জনতা দলের সাংসদ রামচন্দ্র হাঁসদার বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়েছে আঠাশ লক্ষ টাকা।
সারদা কাণ্ডের তদন্তে আজই শেষ হচ্ছে সিবিআইয়ের বেঁধে দেওয়া সময়সীমা। এই সময়ের মধ্যে সারদা সংক্রান্ত যাবতীয় মামলার কেস ডায়রি ও সমস্ত বাজেয়াপ্ত নথি তাদের হাতে তুলে দেওয়ার দাবি জানিয়েছে সিবিআই। যদিও, ডেডলাইন শেষ হতে চললেও সিবিআইকে সমস্ত নথি দেয়নি সিট। বিধাননগর পুলিসের অবশ্য দাবি, সিবিআইয়ের হাতে সমস্ত তথ্যই যথাসময়ে তুলে ধরা হবে। একত্রিশে জুলাইয়ের মধ্যে সমস্ত নথি হস্তান্তরের দাবি জানিয়ে সিবিআইয়ের দিল্লির দফতর থেকে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছিল রাজ্যের মুখ্যসচিবের কাছে।