খড়গপুর শাখার যাত্রীদের জন্য সুখবর, আর পোহাতে হবে না জল জমার ভোগান্তি

হাওড়া শাখার যাত্রীদের জন্য সুখবর। ঘুচতে চলেছে বর্ষায় জল জমা জনিত দুর্ভোগ। টিকিয়াপাড়া কারশেড লাগোয়া এলাকায় জল জমার সমস্যা সমাধানে জোর কদমে ময়দানে নেমেছে দক্ষিণ-পূর্ব রেল। যাতে প্রবল বর্ষণেও জল জমবে না রেল লাইনে। ফলে ব্যহত হবে না ট্রেন চলাচল। 

Updated By: Jul 1, 2018, 04:17 PM IST
খড়গপুর শাখার যাত্রীদের জন্য সুখবর, আর পোহাতে হবে না জল জমার ভোগান্তি

নিজস্ব প্রতিবেদন: হাওড়া শাখার যাত্রীদের জন্য সুখবর। ঘুচতে চলেছে বর্ষায় জল জমা জনিত দুর্ভোগ। টিকিয়াপাড়া কারশেড লাগোয়া এলাকায় জল জমার সমস্যা সমাধানে জোর কদমে ময়দানে নেমেছে দক্ষিণ-পূর্ব রেল। যাতে প্রবল বর্ষণেও জল জমবে না রেল লাইনে। ফলে ব্যহত হবে না ট্রেন চলাচল। 

কলকাতায় বৃষ্টি পড়লেই বুক দুরুদুরু করে হাওড়া-খড়গপুর শাখার রেল যাত্রীদের। এই বুঝি জল জমে বন্ধ হল ট্রেন চলাচল। গত কয়েক বছর ধরে ওই শাখার যাত্রীদের যন্ত্রণার আরেক নাম ছিল টিকিয়াপাড়া। বৃষ্টি পড়লেই হল, জল থইথই টিকিয়াপাড়ায় স্বয়ংক্রিয় সিগনালিং ব্যবস্থা বিগড়ে বন্ধ থাকত ট্রেন চলাচল। ভোগান্তিতে পড়তে হত দূরপাল্লার যাত্রীদেরও। ছবিটা যদিও গত বছর থেকেই বদলেছে। বর্ষাতেও স্বাভাবিক ছিল ট্রেন চলাচল। সমস্যার স্থায়ী সমাধানে এবার আরেক দফা উদ্যোগ নিল দক্ষিণ-পশ্চিম রেল। রেললাইন ও সিগনালিং ব্যবস্থায় বেশ কিছু বদল আনতে রবিবার দিনভর চলল কর্মযজ্ঞ। 

দক্ষিণ-পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়েছে, হাওড়া পুরনিগমের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এবার ময়দানে নেমেছে তারা। বর্ষার জমা জল বের করার জন্য বসানো হয়েছে বেশ কয়েকটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন পাম্প। বদল আনা হয়েছে সিগনালিং ব্যবস্থাতেও। জমা জলের হাত থেকে বাঁচাতে উঁচু করা হয়েছে সিগনাল পোস্টগুলি। সঙ্গে উঁচু করা হয়েছে সিগনালিংয়ের অন্যান্য যন্ত্রাংশও। 

বিলেতে চলল মালদার ল্যাংড়া

রেল লাইন থেকে জল বার করতে দু'টি লাইনের মাঝখানে নালা বানিয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব রেল। দুই লাইনের সংযোগস্থল উঁচু করে বানানো হয়েছে জল বেরোনোর রাস্তা। দক্ষিণ-পূর্ব রেলের এক আধিকারিকের কথায়। এবার বর্ষায় আর ভাবনা নেই। জল জমবে না টিকিয়াপাড়া কারশেডে। 

.