রাজ্যে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে এবার ভবিষ্যত্ কী?
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ অত্যন্ত গুরুতর। মন্তব্য হাইকোর্টের বিচারপতি অরিজিত্ বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ৪ সপ্তাহের মধ্যে এনিয়ে রাজ্যকে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। মতামত জানাতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কাউন্সিলকেও।
ওয়েব ডেস্ক : প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ অত্যন্ত গুরুতর। মন্তব্য হাইকোর্টের বিচারপতি অরিজিত্ বন্দ্যোপাধ্যায়ের। ৪ সপ্তাহের মধ্যে এনিয়ে রাজ্যকে হলফনামা জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। মতামত জানাতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কাউন্সিলকেও।
৩১ জানুয়ারি প্রকাশিত হয় প্রাইমারি টেট পরীক্ষায় সফল পরীক্ষার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা। ৪১ হাজার ৬২৮জনকে নিয়োগের সিদ্ধান্ত হয়। প্রথম পর্যায়ে ১২ হাজার প্রার্থীর কাছে SMS ও ইমেল পাঠানো শুরু করে পর্ষদ। কাউন্সেলিং শুরু মাত্রই জেলায় জেলায় শুরু হয় চাকরিপ্রার্থীদের বিক্ষোভ।
সফল পরীক্ষার্থীদের একাংশের অভিযোগ, পরীক্ষার্থীদের SMS করার ক্ষেত্রে পুকুরচুরি চলছে। বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন কয়েকজন পরীক্ষার্থী। বিচারপতি অরিজিত্ বন্দ্যোপাধ্যায়ের এজলাসে বুধবার সেই মামলার শুনানি ছিল। মামলাকারীদের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যের যুক্তি, রেজাল্ট কখনও SMS করে জানানো হয় না। টেটে টাকা নিয়ে নিয়োগ চলছে।
যদিও, শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ মানতে নারাজ রাজ্য। দুপক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারপতি বলেন, এটা অত্যন্ত গুরুতর অভিযোগ। রাজ্যকে ৪ সপ্তাহের মধ্যে হলফনামা জমা দিতে হবে। জানাতে হবে যুক্তি। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ ও জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কাউন্সিলকেও ৪ সপ্তাহের মধ্যে নিজের মতামত জানানোর নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। ৪ সপ্তাহ পরই এনিয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ স্থির হবে।
আরও পড়ুন, আকাঙ্ক্ষা হত্যা মামলায় আদালত কক্ষে পরতে পরতে নাটক!
রোগী মৃত্যু ঘিরে ধুন্ধুমার একবালপুর CMRI, অবরোধ ডায়মন্ডহারবার রোড