বিদেশে গোপন তথ্য পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার উইপ্রোর আরও এক কর্মী
বিদেশে গোপন তথ্য পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার হল উইপ্রোর কলকাতা অফিসের আরও এককর্মী। গতকাল রাতে সেক্টর ফাইভ এলাকা থেকে গ্রেফতার হয় রাহুল শেঠ নামে ওই কর্মীকে। আজ আদালতে তোলা হয় ধৃতকে। এর আগে একই অভিযোগে সংস্থার আরও দুই কর্মীকে গ্রেফতার করে বিধাননগরের সাইবার ক্রাইম শাখা। উইপ্রোর কলকাতা অফিসে বসে সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ব্রিটেনের এক সংস্থার ক্লায়েন্টদের ডেটা চুরি করে সরাসরি ক্লায়েন্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করা। এরপর সেই তথ্য মোটা অঙ্কের বিনিময়ে ক্লায়েন্টদের কাছে পৌছে দেওয়া। এভাবেই গোপনে কাজ চালাচ্ছিল উইপ্রোর কলকাতা অফিসের কর্মী আজহারউদ্দিন আহমেদ, মণীশ ঘোষ ও রাকেশ শেঠ। ক্লায়েন্টদের থেকে টাকা সরাসরি পৌছে যেত এই তিন কর্মীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। যার ফলে ব্যবসায়িক ক্ষতি হচ্ছিল উইপ্রোর। বিষয়টি জানতে পেরে ব্রিটেনের ওই সংস্থা যোগাযোগ করে উইপ্রোর সঙ্গে।
ওয়েব ডেস্ক: বিদেশে গোপন তথ্য পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার হল উইপ্রোর কলকাতা অফিসের আরও এককর্মী। গতকাল রাতে সেক্টর ফাইভ এলাকা থেকে গ্রেফতার হয় রাহুল শেঠ নামে ওই কর্মীকে। আজ আদালতে তোলা হয় ধৃতকে। এর আগে একই অভিযোগে সংস্থার আরও দুই কর্মীকে গ্রেফতার করে বিধাননগরের সাইবার ক্রাইম শাখা। উইপ্রোর কলকাতা অফিসে বসে সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ব্রিটেনের এক সংস্থার ক্লায়েন্টদের ডেটা চুরি করে সরাসরি ক্লায়েন্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করা। এরপর সেই তথ্য মোটা অঙ্কের বিনিময়ে ক্লায়েন্টদের কাছে পৌছে দেওয়া। এভাবেই গোপনে কাজ চালাচ্ছিল উইপ্রোর কলকাতা অফিসের কর্মী আজহারউদ্দিন আহমেদ, মণীশ ঘোষ ও রাকেশ শেঠ। ক্লায়েন্টদের থেকে টাকা সরাসরি পৌছে যেত এই তিন কর্মীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। যার ফলে ব্যবসায়িক ক্ষতি হচ্ছিল উইপ্রোর। বিষয়টি জানতে পেরে ব্রিটেনের ওই সংস্থা যোগাযোগ করে উইপ্রোর সঙ্গে।
তদন্তে নেমে এগারোই জানুয়ারি আজহারউদ্দিন আহমেদকে গ্রেফতার করে বিধাননগরের সাইবার ক্রাইম শাখা। সতেরই জানুয়ারি মণীশকে গ্রেফতার করে পুলিস। আজহার ও মণীশকে জেরা করে বুধবার রাতে সল্টলেকের সেক্টর ফাইভ এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় রাহুল শেঠকে। রাহুলই তথ্য চুরির মূল পাণ্ডা বলে দাবি পুলিসের। এই চক্রের সঙ্গে বিদেশের কোনও বড় মাথা জড়িত রয়েছে বলে প্রাথমিক অনুমান গোয়েন্দাদের। আজহারউদ্দিন ও মণীশদের থেকে বাজেয়াপ্ত করা বেশকিছু ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ,সিপিইউ ও হার্ডডিস্ক খতিয়ে দেখছে পুলিস।