মিনারেল ওয়াটার বা ঠান্ডা পানীয়ের দাম বেশি নিলে হতে পারে জেল-জরিমানা
যে কোনও জায়গায় এমন কি এয়ারপোর্ট, রেস্তোরাঁ বা মাল্টিপ্লেক্সেও যদি আপনার থেকে মিনারেল ওয়াটার বা ঠান্ডা পানীয়ের দাম বাবদ এমআরপি (ম্যাক্সিমাম রিটেল প্রাইস)-র থেকে বেশি টাকা নেওয়া হয় তাহলে যে বিক্রেতার জরিমানা ও জেল পর্যন্ত হতে পারে, ৪৭তম ওয়ার্ল্ড স্ট্যান্ডার্ড ডে-তে ঠিক এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান।
ওয়েব ডেস্ক: যে কোনও জায়গায় এমন কি এয়ারপোর্ট, রেস্তোরাঁ বা মাল্টিপ্লেক্সেও যদি আপনার থেকে মিনারেল ওয়াটার বা ঠান্ডা পানীয়ের দাম বাবদ এমআরপি (ম্যাক্সিমাম রিটেল প্রাইস)-র থেকে বেশি টাকা নেওয়া হয় তাহলে যে বিক্রেতার জরিমানা ও জেল পর্যন্ত হতে পারে, ৪৭তম ওয়ার্ল্ড স্ট্যান্ডার্ড ডে-তে ঠিক এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রী রামবিলাস পাসোয়ান।
দৈনন্দিন জীবনে সহসা ঘটে থাকে এমন অভিজ্ঞতার উদাহরণ দিয়ে মন্ত্রী বলেন, কিছু জায়গায় প্রায়শই বোতলবন্দী জল এমআরপির উপর ১০ থেকে ২০ শতাংশ বেশি দরে বিক্রি করা হয়ে থাকে এবং অনেক ক্ষেত্রেই বোতলে এমআরপির উল্লেখই থাকে না, এই রকম লেনদেন সবসময়ই অবৈধ।
সঠিক সময়ে স্টপ করে দেখান!
লিগাল মেট্রোলজি আইনের ৩৬ ধারা অনুসারে, 'প্রি-প্যাকেজড কমোডিটি' বিক্রির ক্ষেত্রে যদি প্যাকেডের গায়ে সংশ্লিষ্ট বস্তুটির সম্পর্কে বিশদ তথ্য না দেওয়া থাকে তাহলে বিক্রেতাকে শাস্তি পেতে হবে। প্রথমবারের জন্য এমন অপরাধ সংঘটিত করে ধরা পড়লে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা হতে পারে। আর দ্বিতীয় ও তৃতীয় বারের জন্য একই অপরাধ করলে যথাক্রমে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা ও ১ লক্ষ টাকা জরিমানা হতে পারে বা এক বছরের কারাবাসের সংস্থানও রয়েছে আইনে।
এই আইনটি ২০০৯ সালে কার্যকারী হলেও এখন পর্যন্ত সাধারণ মানুষের মধ্যে এই বিষয়ে বিশেষ সচেতনতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে না বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রকের কর্তারা। মন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, "গ্রাহকদের আরও সচেতন হতে হবে। তাঁরা যদি এগিয়ে এসে অভিযোগ না নথীভূক্ত করেন, তাহলে আমাদের পক্ষে কোনও পদক্ষেপ করা সম্ভব নয়।"
'প্রকৃত বন্ধু' চিনুন
সুতরাঙ, সচেতন হন আর মনে রাখুন সেই বিজ্ঞাপনী লাইন- "জাগো গ্রাহক, জাগো..."।