২৪ ঘণ্টার মধ্যেই জগদ্দলে শিশু অপহরণের কিনারা, পুলিসের ভূমিকায় খুশি পরিবার

২৪ ঘণ্টার মধ্যেই জগদ্দলে শিশু অপহরণের কিনারা। ব্যান্ডেল স্টেশন থেকে গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত বিজয় কুমার। মোবাইল ট্র্যাক করে ও  মুক্তিপণের টোপ দিয়ে তাকে পাকড়াও করে পুলিস। উদ্ধার হয়েছে অপহৃত শিশু।স্বামীর সঙ্গে রাজস্থানেই থাকতেন অনিতা দেবী। গরম থেকে বাঁচতে, কয়েকদিনের জন্য বাচ্চাকে নিয়ে বাপের বাড়ি জগদ্দলে এসেছিলেন । শনিবার মাসির বাড়ি যাওয়ার সময় রাস্তায় দেখা হয় স্বামীর বন্ধু, মুঙ্গেরের বাসিন্দা বিজয় কুমারের সঙ্গে। কথা না বাড়িয়ে কাঁকিনাড়াগামী টোটোয় ওঠেন অনিতা দেবী। অন্য একটি টোটোয় তাদের ফলো করে ওই যুবক। মাসির বাড়ির দরজায় তালা থাকায় বাচ্চাকে নিয়ে রাস্তায় অপেক্ষা করছিলেন অনিতা। সেসময় ওই যুবক বাচ্চাকে লজেন্স কিনতে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। সেইমত তিনজন একটি টোটো ধরে উল্টো দিকে রওনা হয়। কিছুদূর যাওয়ার পর একটি দোকানের সামনে থামে অটো। অনিতা দেবীর দাবি, তিনি যখন ভাড়া দিচ্ছিলেন,ঠিক তখনই বিজয় কুমার শিশুটিকে নিয়ে চম্পট দেয়। পিছু ধাওয়া করেও অভিযুক্তকে ধরা যায়নি।

Updated By: Jun 5, 2017, 05:35 PM IST
২৪ ঘণ্টার মধ্যেই জগদ্দলে শিশু অপহরণের কিনারা, পুলিসের ভূমিকায় খুশি পরিবার

ওয়েব ডেস্ক: ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই জগদ্দলে শিশু অপহরণের কিনারা। ব্যান্ডেল স্টেশন থেকে গ্রেফতার মূল অভিযুক্ত বিজয় কুমার। মোবাইল ট্র্যাক করে ও  মুক্তিপণের টোপ দিয়ে তাকে পাকড়াও করে পুলিস। উদ্ধার হয়েছে অপহৃত শিশু।স্বামীর সঙ্গে রাজস্থানেই থাকতেন অনিতা দেবী। গরম থেকে বাঁচতে, কয়েকদিনের জন্য বাচ্চাকে নিয়ে বাপের বাড়ি জগদ্দলে এসেছিলেন । শনিবার মাসির বাড়ি যাওয়ার সময় রাস্তায় দেখা হয় স্বামীর বন্ধু, মুঙ্গেরের বাসিন্দা বিজয় কুমারের সঙ্গে। কথা না বাড়িয়ে কাঁকিনাড়াগামী টোটোয় ওঠেন অনিতা দেবী। অন্য একটি টোটোয় তাদের ফলো করে ওই যুবক। মাসির বাড়ির দরজায় তালা থাকায় বাচ্চাকে নিয়ে রাস্তায় অপেক্ষা করছিলেন অনিতা। সেসময় ওই যুবক বাচ্চাকে লজেন্স কিনতে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। সেইমত তিনজন একটি টোটো ধরে উল্টো দিকে রওনা হয়। কিছুদূর যাওয়ার পর একটি দোকানের সামনে থামে অটো। অনিতা দেবীর দাবি, তিনি যখন ভাড়া দিচ্ছিলেন,ঠিক তখনই বিজয় কুমার শিশুটিকে নিয়ে চম্পট দেয়। পিছু ধাওয়া করেও অভিযুক্তকে ধরা যায়নি।

আরও পড়ুন টানা কয়েকদিনের গরম থেকে দক্ষিণবঙ্গে সাময়িক স্বস্তি

নিরুপায় হয়ে জগদ্দল থানায় অভিযোগ জানান অনিতা দেবী। রাতে ফোন করে ৫ হাজার টাকা এবং ৫ ভরি সোনা মুক্তিপণ হিসেবে দাবি করে বিজয় কুমার। অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে জগদ্দল থানা। মোবাইল টাওয়ার ট্র্যাক করে পুলিস জানতে পারে, অভিযুক্ত লুকিয়ে ব্যান্ডেল স্টেশনের আশেপাশে। এরপর অনিতাদেবীকে দিয়ে ফোন করে মুক্তিপণ দেওয়ার টোপ দিয়ে অপহরণকারীকে ব্যান্ডেল স্টেশনে ডেকে পাঠায় পুলিস। সেখানেই গ্রেফতার অভিযুক্ত। উদ্ধার হয় শিশু। পুলিসের ভূমিকায় খুশি পরিবার।

আরও পড়ুন  অবশেষে দুর্গাপুরে দামোদরে নিখোঁজ তিন পড়ুয়ার খোঁজ মিলল

.