রাত পোহালেই বড়দিন, গোটা বিশ্বের সঙ্গে সেজে উঠেছে দার্জিলিং

পৃথক রাজ্য গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে দিন কয়েক আগেও উত্তপ্ত ছিল পাহাড়। আর তার জেরেই গতবারের তুলনায় এবারের ক্রিসমাসে দার্জিলিংয়ে পর্যটকের সংখ্যা অনেকটাই কম। কিন্তু যাঁরা এসেছেন, তাঁরা মজা করছেন চুটিয়ে।

Updated By: Dec 24, 2017, 09:42 PM IST
রাত পোহালেই বড়দিন, গোটা বিশ্বের সঙ্গে সেজে উঠেছে দার্জিলিং
ছবিটি প্রতীকী

নিজস্ব প্রতিবেদন : রাত পোহালেই বড়দিন। মধ্যরাতে বিশেষ প্রার্থনা গির্জায় গির্জায়। তারই মাঝে ক্রিসমাসে ঝলমলে 'কুইন অফ হিলস'। পৃথক রাজ্য গোর্খাল্যান্ডের দাবিতে দিন কয়েক আগেও উত্তপ্ত ছিল পাহাড়। আর তার জেরেই গতবারের তুলনায় এবারের ক্রিসমাসে দার্জিলিংয়ে পর্যটকের সংখ্যা অনেকটাই কম। কিন্তু যাঁরা এসেছেন, তাঁরা মজা করছেন চুটিয়ে। ম্যালে ছিল সকাল থেকেই ভিড়। ছোট থেকে বড়, সব্বাইকে দেখা গেল সেলিব্রেশনের মেজাজে। অন্যদিকে, এবছরই ১২৫ বছর পূর্তি হয়েছে দার্জিলিংয়ের লোরেটো চার্চের। ক্রিসমাস ইভের প্রার্থনার জন্য সেজে উঠেছে ঐতিহ্যেবাহী এই চার্চ।

আরও পড়ুন- রসগোল্লার হাঁড়ি নিয়ে আসছেন সান্টাক্লজ, অভিনব ভাবনা জলপাইগুড়িতে

এদিকে, শহর ও শহরতলির গির্জায় গির্জায় সন্ধে থেকে ভিড় জমাতে শুরু করেছেন উত্‍সাহীরা। যিশুখ্রীস্টের আবির্ভাবকে স্মরণ করে উচ্চারিত হবে শান্তির বাণী। চার্চের নাভিকেন্দ্র থেকে উঠে আসবে সম্প্রীতি ও সৌভ্রাতৃত্বের বার্তা। সেই প্রার্থনারই প্রস্তুতি চলছে এখন। আলোয় সেজে উঠেছে চার্চগুলি। ফাদার ও যাজকরা তৈরি হচ্ছেন তাঁদের প্রথাগত পোশাকে। একে একে জ্বলে উঠছে অসংখ্য মোমের আলো। ক্রিসমাস ক্যারোল দিয়ে শুরু হবে বন্দনা। রাত বাড়তেই তা বদলে যাবে স্নিগ্ধ প্রার্থনায়।

.