পথে-স্টেশনে পড়ে থাকা অনাথ শিশুদের মুখে হাসি ফোটাচ্ছেন সিঙ্গুরের লক্ষ্মী দাস পাত্র

ভাল করে বাঁচতে চাই আরও অনেক কিছু। তাঁর জন্য রুদ্ধশ্বাস দৌড়ে সামিল সমাজ। কিন্তু যাদের কিছু নেই, তাদের দেখবে কে?  পথে-স্টেশনে পড়ে থাকা এমনই সব অনাথ শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোর দায়িত্ব নিয়েছেন সিঙ্গুর মির্জাপুরের লক্ষ্মী দাসপাত্র। সম্বল শুধু মুখের হাসি আর মনের বল। ছোট ছোট এই ছেলে মেয়েদের নিয়েই ভরা সংসার লক্ষী দাসপাত্রের। স্বামী-সংসার ফিরেও তাকায়নি তার দিকে। কোলের সন্তানকে  নিয়ে শুরু হয়ে ছিল জীবন যুদ্ধ। ভিক্ষে করে দিন কাটত। তবে অভাব, চরম দারিদ্রেও মন ছোট হয়নি তাঁর।

Updated By: May 15, 2017, 03:22 PM IST
পথে-স্টেশনে পড়ে থাকা অনাথ শিশুদের মুখে হাসি ফোটাচ্ছেন সিঙ্গুরের লক্ষ্মী দাস পাত্র

ওয়েব ডেস্ক: ভাল করে বাঁচতে চাই আরও অনেক কিছু। তাঁর জন্য রুদ্ধশ্বাস দৌড়ে সামিল সমাজ। কিন্তু যাদের কিছু নেই, তাদের দেখবে কে?  পথে-স্টেশনে পড়ে থাকা এমনই সব অনাথ শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোর দায়িত্ব নিয়েছেন সিঙ্গুর মির্জাপুরের লক্ষ্মী দাসপাত্র। সম্বল শুধু মুখের হাসি আর মনের বল। ছোট ছোট এই ছেলে মেয়েদের নিয়েই ভরা সংসার লক্ষী দাসপাত্রের। স্বামী-সংসার ফিরেও তাকায়নি তার দিকে। কোলের সন্তানকে  নিয়ে শুরু হয়ে ছিল জীবন যুদ্ধ। ভিক্ষে করে দিন কাটত। তবে অভাব, চরম দারিদ্রেও মন ছোট হয়নি তাঁর।

আরও পড়ুন সীতার অগ্নিপরীক্ষার মতো, ইভিএম-কেও দিতে হল নিরপেক্ষতার পরীক্ষা

অনাথ শিশুদের ভরসা হয়ে উঠেছেন তিনি। ভিক্ষা করেই তাদের আশ্রয় দিয়েছেন। দায়িত্ব নিয়েছেন অনাথ এই ছেলে মেয়েদের মানুষ করার।মোট তেরোটি শিশুকে নিয়ে চলছে লক্ষীর সবুজানন্দ মিশন। অন্যের থেকে চেয়ে চিন্তে চলছে মিশন। সাহায্য পেলে এই শিশুদের আরও ভাল করে বড় করে তুলতে পারবেন বলে আশা লক্ষী দাস পাত্রে।

আরও পড়ুন  কোথাও কোনও অশান্তি নেই, অন্য ধরণের ভোট হল পাহাড়ে

.