আট মাসেও মেরামত হয়নি ভাঙা কালভার্ট, বর্ষার আগে প্রমাদ গুণছে রানিচিরা চা-বাগান
জলের তোড়ে গত বর্ষায় ভেঙেছিল কালভার্ট। তার পর থেকে ভোগান্তি নিত্যসঙ্গী জলপাইগুড়ির মালবাজার মহকুমার রানিচিরা চা বাগানের বাসিন্দাদের। কয়েক কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে ঘুরতে হচ্ছে প্রচুর রাস্তা। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে কালভার্টটি মেরামত হবে বলে আশাবাদী ছিলেন স্থানীয়রা। ভোট এলেও কালভার্ট মেরামতি না হওয়ায় আগামী বর্ষায় ভোগান্তির আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
নিজস্ব প্রতিবেদন: জলের তোড়ে গত বর্ষায় ভেঙেছিল কালভার্ট। তার পর থেকে ভোগান্তি নিত্যসঙ্গী জলপাইগুড়ির মালবাজার মহকুমার রানিচিরা চা বাগানের বাসিন্দাদের। কয়েক কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে ঘুরতে হচ্ছে প্রচুর রাস্তা। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে কালভার্টটি মেরামত হবে বলে আশাবাদী ছিলেন স্থানীয়রা। ভোট এলেও কালভার্ট মেরামতি না হওয়ায় আগামী বর্ষায় ভোগান্তির আশঙ্কা করছেন তাঁরা।
ওদলাবাড়ি এবং ডামডিমের মাঝে, জাতীয় সড়ক থেকে চা বাগানের মধ্যে দিয়ে রাস্তাটি চলে গিয়েছে গরুবাথান এলাকায়। এই রাস্তা দিয়ে সহজে লাভা পৌঁছনো যায়। তবে জাতীয় সড়ক থেকে কিছু দূর গিয়েই দেখা যাবে ভেঙে পড়ে রয়েছে কালভার্টটি। আর এতেই ঘুর পথে যাতায়াত করতে হচ্ছে স্থানীয়দের। গরমে ঝোরায় জল কম থাকায় তেমন সমস্যা না হলেও বর্ষায় ভোগান্তির আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা। কারণ, বর্ষায় দুকূল ছাপিয়ে বইতে থাকে কালী ঝোরা। সেই জন্য তৈরি করা হয়েছিল এই কালভার্ট টি। স্থানীয়দের অভিযোগ, কালভার্টটি সারানো নিয়ে হেলদোল করছে না প্রশাসন বা চা বাগান কর্তৃপক্ষ।
প্রবল ধুলোঝড়ে বিধ্বস্ত রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশ ও উত্তরাখণ্ড, মৃতের সংখ্যা ৭০ ছাড়াল
বর্ষার আগে কালভার্টটি মেরামত না হলে যাতায়াতে ভোগান্তির আশঙ্কা করছেন রানিচিরা চা বাগান শ্রমিকরা। তাঁরা জানিয়েছেন, এর ফলে বর্ষায় চা বাগানের এক সেকশন থেকে অন্য সেকশনে যেতে কালঘাম ছুটবে। অবিলম্বে কালভার্টটি মেরামতির দাবিতে সরব হয়েছেন তাঁরা।