পড়ুয়াদেরকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ মানতে নারাজ বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ
বিশ্বভারতীতে সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্রীদের যৌনহেনস্থার অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে উপাচার্য ঘনিষ্ঠ এক অস্থায়ী অধ্যাপকের বিরুদ্ধে। ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশাখা কমিটিতে নালিশ জানায় পড়ুয়ারা। পড়ুয়াদের অভিযোগ, এরপর ছাত্রীদের পাশে দাঁড়ানো তো দূরের কথা, উল্টে ক্লাসে ঢুকে এরজন্য পড়ুয়াদেরই ধমক দেন উপাচার্য স্বপন দত্ত। শাস্তির পরিবর্তে অভিযুক্ত অধ্যাপকের ৬ মাসের পুনর্বহাল হয়েছে। ছাত্রীদের ওপর চোটপাট করেন বিভাগীয় প্রধান বিপ্লব লোহ চৌধুরী। ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয়েছেন সাংবাদিকতা বিভাগের পড়ুয়ারা। চাপে পড়ে অধ্যাপকের ক্লাস নেওয়া বন্ধ করেছে কর্তৃপক্ষ।
ওয়েব ডেস্ক : বিশ্বভারতীতে সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্রীদের যৌনহেনস্থার অভিযোগ। অভিযোগ উঠেছে উপাচার্য ঘনিষ্ঠ এক অস্থায়ী অধ্যাপকের বিরুদ্ধে। ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশাখা কমিটিতে নালিশ জানায় পড়ুয়ারা। পড়ুয়াদের অভিযোগ, এরপর ছাত্রীদের পাশে দাঁড়ানো তো দূরের কথা, উল্টে ক্লাসে ঢুকে এরজন্য পড়ুয়াদেরই ধমক দেন উপাচার্য স্বপন দত্ত। শাস্তির পরিবর্তে অভিযুক্ত অধ্যাপকের ৬ মাসের পুনর্বহাল হয়েছে। ছাত্রীদের ওপর চোটপাট করেন বিভাগীয় প্রধান বিপ্লব লোহ চৌধুরী। ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয়েছেন সাংবাদিকতা বিভাগের পড়ুয়ারা। চাপে পড়ে অধ্যাপকের ক্লাস নেওয়া বন্ধ করেছে কর্তৃপক্ষ।
শ্লীলতাহানির মত অভিযোগ। তার পরও হুমকি দেওয়া হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্রছাত্রীদের। এ নিয়ে রীতিমতো ক্ষুব্ধ ছাত্র সংগঠন থেকে অধ্যাপকদের একাংশ। ছাত্রদের অভিযোগ, অভিযুক্ত অধ্যাপকের মাথায় হাত রয়েছে খোদ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য স্বপন দত্তের। পিছনে রয়েছেন আরও অনেক অধ্যাপক। তাই এত বড় অভিযোগের পরও তাঁর কাজের মেয়াদ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বারবার বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, তিনি অবশ্য ফোন ধরেননি। যদিও বিশ্বভারতীর সাংবাদিকতা বিভাগের প্রধানের দাবি, ওই অধ্যাপক প্রোগ্রামিংয়ের ক্লাস নিতে আসতেন। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠার পরই তাঁকে আর ক্লাস নিতে দেওয়া হয় না।
আরও পড়ুন, স্বামীর মৃত্যু সংবাদ পড়ে অনন্য পেশাদারিত্বের নজির নিউজ অ্যাঙ্করের