২০০০ টাকার জাল নোট চক্রে বাংলাদেশ যোগ

এবার দু হাজার টাকার জাল নোট চক্রে পাওয়া গেল বাংলাদেশ যোগ। জাল নোট কারবারীদের ফোন ট্যাপ করে এমনটাই জানতে পেরেছে এনআইএ। মালদা সীমান্ত এলাকায় টেলিফোন ট্যাপ করে জালনোট কারবারের দুই চাঁইকে গ্রেফতার করেছে এনআইএর বিশেষ টিম। উদ্ধার হয়েছে তিন লাখ নব্বই হাজার টাকার জাল নোট।

Updated By: Mar 6, 2017, 10:50 PM IST
২০০০ টাকার জাল নোট চক্রে বাংলাদেশ যোগ

ওয়েব ডেস্ক: এবার দু হাজার টাকার জাল নোট চক্রে পাওয়া গেল বাংলাদেশ যোগ। জাল নোট কারবারীদের ফোন ট্যাপ করে এমনটাই জানতে পেরেছে এনআইএ। মালদা সীমান্ত এলাকায় টেলিফোন ট্যাপ করে জালনোট কারবারের দুই চাঁইকে গ্রেফতার করেছে এনআইএর বিশেষ টিম। উদ্ধার হয়েছে তিন লাখ নব্বই হাজার টাকার জাল নোট।

বৃহস্পতিবার কলকাতায়  উদ্ধার হয় ৫৬ লক্ষ ৭৪ হাজার টাকার জাল নোট।গোয়েন্দারা জানতে পারেন হাওড়ার বাগনান, বাউড়িয়া এলাকা উদ্ধার হওয়া জাল নোটের আঁতুড়ঘর। তবে কি মালদা-মুর্শিদাবাদ সীমান্ত ছেড়ে এবার দেশের অন্দরেই ঘাঁটি গেড়েছে। এই জল্পনার মধ্যেই মালদার বৈষ্ণবনগর থেকে দুই ব্যক্তিকে আটক NIA। উদ্ধার হয়েছে তিন লাখ নব্বই হাজার টাকার জাল নোট। প্রতিটি নোটই দু হাজারের।

জেরায় গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন-২০০০ টাকার নোট জালে বাংলাদেশ যোগ রয়েছে। নোট বাতিলের পর, বেশ কয়েকমাস জাল নোট ধরা পড়েছে এমন খবর পাওয়া যায়নি। কিন্তু মাস খানেক যেতে না যেতেই আবার যেই কে সেই। এবার এনআইএর নজরদারি উঠে এসেছে দুহাজার নোট জাল প্রকল্পে আন্তর্জাতিক যোগ।

দিল্লির এনআইএর বিশেষ টিম মালদা সীমান্তে দুই জাল কারবারির ফোন ট্যাপ করে। জানতে পারে বহু টাকার জাল নোট পাচারের পরিকল্পনার কথা। শুরু হয় গোয়েন্দাদের গোপন নজরদারি। নজরে থাকে বৈষ্ণবনগর থানার সীমান্ত এলাকা সুখনগরের দুই বাসিন্দা ফকিরুল শেখ ও হবিবুর রহমানের ওপর। টেলিফোনিক কথোপকথনে উঠে আসে রাহুল নামে এক ব্যক্তির নাম। যার হাতে জাল নোট তুলে দেওয়ার কথা। রবিবার ফকিরুল শেখ ও হবিবুর রহমান সুখনগর থেকে ইংরেজবাজার আসে। মালদহ স্টেশন লাগোয়া একটি হোটেলে ওঠে ২ জন।

কিন্তু রাত অবধি রাহুলের দেখা পাওয়া যায়নি। আর সময় নষ্ট না করে দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে এনআইএ। উদ্ধার হয় ৩ লাখ নব্বই হাজার টাকার জাল নোট। রাহুলের খোঁজে তাল্লাশি চালানো হচ্ছে। (আরও পড়ুন- 'বুড়ো' মোদী নয়, উত্তরপ্রদেশে সরকার গড়বে তরুণ ব্রিগেড : রাহুল গান্ধী)

.