ফাঁসি হয়ে গেল জামাত নেতা মীর কাসেমের
ফাঁসি হয়ে গেল জামাত নেতা মীর কাসেমের। আল বদর বাহিনীর চট্টগ্রামের প্রধান মির কাসেম আলি। গতকাল রাতে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে ঢাকার কাশিমপুর কারাগারে প্রাণদণ্ড কার্য়কর হয়। আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ আদালত ২০১৪ সালের মার্চ মাসে মির কাসেমকে প্রাণদণ্ড দিয়েছিল। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টও গণহত্যায় দোষী সাব্যস্ত করে দণ্ড বহাল রাখে। কিন্তু বাংলাদেশের জামাতে ইসলামির কেন্দ্রীয় সুরার সদস্য জানিয়ে দেন, তিনি প্রাণভিক্ষা চাইবেন না।
ওয়েব ডেস্ক: ফাঁসি হয়ে গেল জামাত নেতা মীর কাসেমের। আল বদর বাহিনীর চট্টগ্রামের প্রধান মির কাসেম আলি। গতকাল রাতে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে ঢাকার কাশিমপুর কারাগারে প্রাণদণ্ড কার্য়কর হয়। আন্তর্জাতিক যুদ্ধাপরাধ আদালত ২০১৪ সালের মার্চ মাসে মির কাসেমকে প্রাণদণ্ড দিয়েছিল। মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টও গণহত্যায় দোষী সাব্যস্ত করে দণ্ড বহাল রাখে। কিন্তু বাংলাদেশের জামাতে ইসলামির কেন্দ্রীয় সুরার সদস্য জানিয়ে দেন, তিনি প্রাণভিক্ষা চাইবেন না।
আরও পড়ুন- কাসেমের সম্পদের পরিমাণ ১২ হাজার কোটি টাকা
এরপরই ঢাকার কাশিমপুর কারাগারে ফাঁসির তোড়জোড় শুরু হয়ে যায়। ফাঁসিকাঠে নতুন দড়ি পরানো হয়। বিকেলে কাসেমের আত্মীয়দের জেলে ডাকা হয়। চট্টগ্রামের জল্লাদ নামে পরিচিত যুদ্ধাপরাধী মির কাসেমের ফাঁসি উদযাপন করতে শয়ে শয়ে মানুষ জড়ো হন শাহবাগ চত্বরে। এই নিয়ে একাত্তরের গণহত্যার ছয় জনকে ফাঁসিতে ঝোলাল হাসিনা সরকার।
সরকারি হিসেব অনুযায়ী কাসেমের সম্পদের পরিমাণ ১২ হাজার কোটি টাকা। বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ করতে তিনি কোটি কোটি টাকা খরচ করে আন্তর্জাতিক লবিস্ট সংস্থা নিয়োগ করেন। বাংলাদেশে সাম্প্রতিক জঙ্গি হানার পেছনেও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া বন্ধ ও কামেসের ফাঁসি রদের উদ্দেশ্য ছিল বলে দাবি করেছেন গোয়েন্দারা।