গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে বাস চালক খালিদকে সম্মান জানলো 'ক্রিকেট'
মাহেলা জয়বর্ধনেদের বাঁচিয়েও একটা যন্ত্রণা বহন করে বেরাচ্ছিলেন এক পাক নাগরিক। কারণ তাঁর দেশকে বয়কট করেছিল ক্রিকেট বিশ্ব। তিনি হলেন ছবছর আগের বাস ড্রাইভার মেহের খালিল। কোনও সেলিব্রিটি নন। কিন্তু আবার সেলিব্রিটির চেয়ে কমও নন। ২০০৯, সেবছরই লাহোরে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট টিমের বাসকে লক্ষ্য করে আক্রমণ চালান জঙ্গিরা। সেই বাসের ড্রাইভার ছিলেন খালিল। বাসের উপর মোর্টার, গুলি ছুঁড়ে আক্রমণ চালাচ্ছিল জঙ্গিরা। কিন্তু সাহসী খালিল জঙ্গিদের বিরুদ্ধে একাই ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। সঙ্গে-সঙ্গে বাসটিকে দ্রুত গতিতে ছুটিয়ে ক্রিকেটারদের নিরাপদ জায়গায় পৌছে দিয়েছিলেন খালিল। তারপর থেকেই নায়ক হয়ে ওঠেন তিনি। ছবছর ক্রিকেট বিশ্বের পাকিস্তান বয়কটের পর নানান টানাপোড়েনের মাধ্যমে পাকিস্তান সফরে জিম্বাবোয়ে। স্থান সেই লাহোর। তবে এদিন কোনও আতঙ্ক ছিল না। সেদিনের বাস ড্রাইভারকে সম্মান জানিয়ে গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে দুদেশের টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল খালিলকে। ছবছর বছর আগের সেই দিনের কথা মনে পড়লেন আজও আতঙ্কিত হয়ে ওঠেন তিনি।
ওয়েব ডেস্ক: মাহেলা জয়বর্ধনেদের বাঁচিয়েও একটা যন্ত্রণা বহন করে বেরাচ্ছিলেন এক পাক নাগরিক। কারণ তাঁর দেশকে বয়কট করেছিল ক্রিকেট বিশ্ব। তিনি হলেন ছবছর আগের বাস ড্রাইভার মেহের খালিল। কোনও সেলিব্রিটি নন। কিন্তু আবার সেলিব্রিটির চেয়ে কমও নন। ২০০৯, সেবছরই লাহোরে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট টিমের বাসকে লক্ষ্য করে আক্রমণ চালান জঙ্গিরা। সেই বাসের ড্রাইভার ছিলেন খালিল। বাসের উপর মোর্টার, গুলি ছুঁড়ে আক্রমণ চালাচ্ছিল জঙ্গিরা। কিন্তু সাহসী খালিল জঙ্গিদের বিরুদ্ধে একাই ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন। সঙ্গে-সঙ্গে বাসটিকে দ্রুত গতিতে ছুটিয়ে ক্রিকেটারদের নিরাপদ জায়গায় পৌছে দিয়েছিলেন খালিল। তারপর থেকেই নায়ক হয়ে ওঠেন তিনি। ছবছর ক্রিকেট বিশ্বের পাকিস্তান বয়কটের পর নানান টানাপোড়েনের মাধ্যমে পাকিস্তান সফরে জিম্বাবোয়ে। স্থান সেই লাহোর। তবে এদিন কোনও আতঙ্ক ছিল না। সেদিনের বাস ড্রাইভারকে সম্মান জানিয়ে গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে দুদেশের টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল খালিলকে। ছবছর বছর আগের সেই দিনের কথা মনে পড়লেন আজও আতঙ্কিত হয়ে ওঠেন তিনি।
ছবছর আগের স্মৃতি ভুলে যেতে চান খালিল। জঙ্গী হামলার ঘটনার পর শ্রীলঙ্কা সরকার খালিলকে ডেকে সংবর্ধিত করেছিল। পুরস্কার হিসাবে তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল একুশ হাজার ডলার। এক সময়ের বাস চালক খালিল এখন একটি বাস কোম্পানির মালিক। জিম্বাবোয়ের টিম বাসকেও স্টেডিয়াম পর্যন্ত পৌছে দেওয়ার ইচ্ছে ছিল বলে জানিয়েছেন খালিল।