একই ট্রেনে চড়লেন মহাত্মা গান্ধী এবং নরেন্দ্র মোদী
আঠারোশ তিরানব্বই থেকে উনিশশো ষোলো। ব্যবধান একশ তেইশ বছর। দক্ষিণ আফ্রিকায় যে ট্রেনের কামরায় বর্ণবিদ্বেষ বিরোধী সংগ্রামের সূচনা করেছিলেন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী, দুই শতক পেরিয়ে সেই ট্রেনের যাত্রী হলেন নরেন্দ্র মোদী।
ওয়েব ডেস্ক: আঠারোশ তিরানব্বই থেকে উনিশশো ষোলো। ব্যবধান একশ তেইশ বছর। দক্ষিণ আফ্রিকায় যে ট্রেনের কামরায় বর্ণবিদ্বেষ বিরোধী সংগ্রামের সূচনা করেছিলেন মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী, দুই শতক পেরিয়ে সেই ট্রেনের যাত্রী হলেন নরেন্দ্র মোদী।
পথ যেমনটাই হোক না কেন ফলটাই আসল, ম্যাকিয়াভেলির এই সূত্রকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি বলে দিলেন, পথ ঠিক হলে তবেই ভালো ফল পাওয়া যাবে।
তিনি মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধি। তখনও মহাত্মা হননি। দক্ষিণ আফ্রিকায় উকিল। ১৮৯৩ সাল। কালা আদমি বলে ট্রেন থেকে ফেলে দেওয়া হল তাঁকে। তারপর বদলে গেল সব কিছু। সময়ের সেই ধারা বেয়ে জাতির জনক মহাত্মা গান্ধি। বিদেশের মাটিতেও সমান সম্মানীয়। যে ট্রেন থেকে তাঁকে ফেলে দেওয়া হয়েছিল তাঁর সম্মানে আজও চলে সেই ট্রেন, পেন্টরিক থেকে পিটারমারিজবাগ।
ইংল্যাণ্ডের গ্লস্টারশায়ারে বিরাট বিমান প্রদর্শনীর আসর
শতবর্ষ পেরিয়ে সেই ট্রেনে আবার চাপলেন আরও এক ভারতীয়। এবার সসম্মানে। সময় পেরিয়েছে বহু বহু কাল। তবু ফেলে আসা সেই অতীত, আজও বড় বাস্তব ইতিহাসের সেই ক্ষণ। আজও খবর হয় আমেরিকার ডালাসের ঘটনা। আর আশ্চর্য সেই ঘটনার দিন কয়েকের মধ্যেই কালো সাদার লড়াই-এর সেই বিজয় কেতন আবার সামনে আসে। ইতিহাসের সেই আশ্চর্য সমাপতনের সাক্ষী নরেন্দ্র মোদী।