চেনেন আসানসোলের এই রবিনহুডকে?
ধনী-গরিবের ফারাক এ সমাজে বড় স্পষ্ট। দিনে একটি বেলা ঠিকঠাক খাবার জোগাড় করাটাই চ্যালেঞ্জ কারো কারো কাছে। এমন মানুষের পাশে দাঁড়ানোই নেশা আসানসোলের চন্দ্রশেখর কুণ্ডুর। পেশায় তিনি আসানসোল কলেজে শিক্ষক। মানুষ গড়াই কাজ। মনুষ্যত্বের পাঠ পড়ান। হাতেকলমে ঠিক সেটাই নিজে করেও দেখাচ্ছেন। আমরাই কিছুদিন আগে দেখাই, কীভাবে কলকাতা শহরে বাড়ি বাড়ি, কিংবা হোটেল-রেস্তোরাঁ থেকে উদ্বৃত্ত খাবার সংগ্রহ করে তা গরীব-দুঃস্থদের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়ার কাজ করছে রবিনহুড আর্মি। গড়ে উঠছে ফুডব্যাঙ্ক। তা দেখেই যেন আরও অনুপ্রাণিত হয়ে ওঠেন, আসানসোলের রবিনহুড চন্দ্রশেখর।
ওয়েব ডেস্ক : ধনী-গরিবের ফারাক এ সমাজে বড় স্পষ্ট। দিনে একটি বেলা ঠিকঠাক খাবার জোগাড় করাটাই চ্যালেঞ্জ কারো কারো কাছে। এমন মানুষের পাশে দাঁড়ানোই নেশা আসানসোলের চন্দ্রশেখর কুণ্ডুর। পেশায় তিনি আসানসোল কলেজে শিক্ষক। মানুষ গড়াই কাজ। মনুষ্যত্বের পাঠ পড়ান। হাতেকলমে ঠিক সেটাই নিজে করেও দেখাচ্ছেন। আমরাই কিছুদিন আগে দেখাই, কীভাবে কলকাতা শহরে বাড়ি বাড়ি, কিংবা হোটেল-রেস্তোরাঁ থেকে উদ্বৃত্ত খাবার সংগ্রহ করে তা গরীব-দুঃস্থদের মধ্যে বিলিয়ে দেওয়ার কাজ করছে রবিনহুড আর্মি। গড়ে উঠছে ফুডব্যাঙ্ক। তা দেখেই যেন আরও অনুপ্রাণিত হয়ে ওঠেন, আসানসোলের রবিনহুড চন্দ্রশেখর।
আরও পড়ুন- নদীর চর দখলকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্র নদিয়ার গোঁসাইচর এলাকা
নতুন উদ্যমে ঝাঁপিয়ে পড়েন, তাঁর কর্মযজ্ঞে। এবার তাঁর পা পড়ল কলকাতাতেও। পথশিশুরা পেল তাঁর ভালবাসার স্বাদ। বিভিন্ন হোটেল থেকে সংগ্রহ করা উদ্বৃত্ত খাবার বিলিয়ে দিলেন তাঁদের মাঝে। চাউমিন থেকে ফ্রায়েড রাইস, বা চিলি চিকেন। সবাই খেল পেটপুরে। অমৃতের স্বাদ যেন। চোখেমুখে হাসির ঝিলিক, বারবার বলে গেল এই কথাটাই। মানুষের পাশে দাঁড়াতে, নিরন্নের মুখে অন্ন তুলে দিতেই এই কর্মযজ্ঞ। পথ কঠিন। বাধা অনেক। তবে থেমে যাওয়ার প্রশ্নই নেই। বক্তব্য চন্দ্রশেখর কুণ্ডু এবং তাঁর সঙ্গীদের।