ভাইফোঁটায় মিতা মণ্ডলের গড়িয়ার বাড়িতে খাঁ খাঁ শূন্যতা
বাড়িতে চার চারটে ভাই। তাই বোনের আদর ছিল অনেক বেশি। বিজয়া দশমীর দিন সেই বোনের বিসর্জন হয়ে গেছে। ফুলের মতো মিষ্টি বোনটা এখন কেবলই ছবি। ভাইফোঁটায় মিতা মণ্ডলের গড়িয়ার বাড়িতে খাঁ খাঁ শূন্যতা। সেই ঢালাই রাস্তা। টালির ছাদের ছোট্ট এক চিলতে ঘর, যার ঘুপচি জানলা দিয়ে এখনও আকাশ দেখা যায়...বাঁশের চাঁচ আর টিন দিয়ে ঘেরা কত আদরের বাড়ি! সব একই আছে। শুধু মেয়েটাই নেই।
ওয়েব ডেস্ক: বাড়িতে চার চারটে ভাই। তাই বোনের আদর ছিল অনেক বেশি। বিজয়া দশমীর দিন সেই বোনের বিসর্জন হয়ে গেছে। ফুলের মতো মিষ্টি বোনটা এখন কেবলই ছবি। ভাইফোঁটায় মিতা মণ্ডলের গড়িয়ার বাড়িতে খাঁ খাঁ শূন্যতা। সেই ঢালাই রাস্তা। টালির ছাদের ছোট্ট এক চিলতে ঘর, যার ঘুপচি জানলা দিয়ে এখনও আকাশ দেখা যায়...বাঁশের চাঁচ আর টিন দিয়ে ঘেরা কত আদরের বাড়ি! সব একই আছে। শুধু মেয়েটাই নেই।
আরও পড়ুন এই ১০ বোন যদি ওই ১০ জনকে ভাইফোঁটা দিতেন তাহলে পৃথিবীতে মুষলধারায় শান্তি আসতো!
চার ভাই-এক বোনের সংসারে আলো ছিল মেয়েটা। স্বভাবে চাপা। তাই উলুবেড়িয়ার শ্বশুরবাড়িতে সে যে ভাল ছিল না, সেকথা মুখ ফুটে বলেওনি কাউকে। বিজয়া দশমীর ভোরে ফুলেশ্বরের হাসপাতালে তাঁদের মিষ্টি বোনকে পুরো অন্য চেহারায় দেখেছিল চার ভাই। পুজো গেছে। হাজার বাতির মধ্যেও আঁধারে কেটেছে দীপাবলি। আর ভাইফোঁটায় ঘর জুড়ে খাঁ খাঁ শূন্যতা। ঠাকুরের ক্যালেন্ডারের পাশে এখন জায়গা হয়েছে মেয়েটার। সেদিকে তাকাতেই চোখে জল এসে যায় ভাইদের। আর তো ফোঁটা দেবার জন্য কেউ ঘুম থেকে ঠেলে তুলবে না!
আরও পড়ুন ভারত বনাম ইংল্যান্ডের পূর্ণাঙ্গ ক্রিকেট সূচি নিজের কাছে রেখে দিন