নিজস্ব প্রতিবেদন : লকডাউনের জেরে দেশের প্রত্যেক মানুষ কোনও না কোনওভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সেই তালিকায় তিনিও রয়েছেন কারণ লকডাউন শুরুর আগে তিনি একটি নতুন ফ্ল্যাট কিনেছেন। নতুন ওই ফ্ল্যাটের জন্য প্রত্যেক মাসে ৫ লক্ষ করে ইএমআই দিতে হয় তাঁকে। ইএমআইয়ের জন্য ৫ লক্ষ কেটে গিয়েছে। ফলে পরের ইএমআইয়ের জন্য তাঁর অ্যাকাউন্টে ১৮ হাজার পড়ে রয়েছে বলে জানিয়েছিলেন। তার মানে এই নয় যে তিনি দেনায় ডুবে রয়েছেন। তাঁর অর্থনৈতিক অনটন চলছে। গত ২ দশক ধরে তিনি কাজ করছেন। ফলে কিছু সঞ্চয় তাঁর রয়েছে। তিনি কীভাবে দেনায় ডুবে যেতে পারেন বলেও পালটা প্রশ্ন করেন আদিত্য নারায়ণ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন : রোজগার বন্ধ, কাজ না করলে বাইক বিক্রি করতে হবে, আর্থিক অনটনের মুখে আদিত্য!


গত দেড় মাস আগে একটি সংবাদমাধ্যমের তরফে আদিত্য নারায়ণকে প্রশ্ন করা হয়েছিল। লকডাউনের পর শ্যুট শুরু হওয়ার বিষয়টিকে তিনি কীভাবে দেখছেন বলে প্রশ্ন করা হয় তাঁকে। ওই সাংবাদিকের প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানিয়েছিলেন, লকডাউনের প্রভাব দেশের প্রত্যেক মানুষের জীবনে পড়েছে। সাধারণ মানুষ থেকে সেলিব্রিটি, প্রত্যেকেই লকডাউনের জরে ক্ষতিগ্রস্ত। তার মানে এই নয় যে তাঁর অ্যাকাউন্টে কোনও অর্থ নেই। তাঁর কথাকে কার্যত ভুলভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে বলে দাবি করেন আদিত্য নারায়ণ।


আরও পড়ুন : রাহুলদেবকে প্রকাশ্যে ভালবাসি বলেই ফেললেন অভিনেত্রী রুষা চট্টোপাধ্যায়


এসবের পাশাপাশি তিনি আরও বলেন, তিনি দেনায় ডুবে রয়েছেন। ব্যাঙ্কে তাঁর ১৮ হাজার পড়ে রয়েছে, এসব শোনার পর তাঁর হবু শ্বশুরমশাইয়ের মনের অবস্থা কী হতে পারে, তা তিনি আন্দাজ করতে পারেন বলেও মন্তব্য করেন আদিত্য।


প্রসঙ্গত চলতি বছরই দীর্ঘদিনের বান্ধবী শ্বেতা আগরওয়ালের সঙ্গে আদিত্য নারায়ণ গাঁটছড়া বাঁধবেন বলে খবর। ২০১০ সালে শাপিত-এর সেটে শ্বেতার সঙ্গে আদিত্যর পরিচয় হয়। সেই থেকে সূত্রপাত। এরপর টানা ১০ বছর ধরে নিজেদের সম্পর্ককে গোপন করেই রাখেন শ্বেতা আগরওয়াল এবং আদিত্য নারায়ণ।