ওয়েব ডেস্ক: বছর ২০ আগে এই দিনেই বিশ্বসুন্দরীর খেতাব উঠেছিল ঐশ্বর্য্য রাইয়ের মাথায়। আর ২০ বছর পর আজ তিনি বিশ্বের অন্যতম সুন্দরী মহিলা, শুধু দেশে নয়, হলিউডেও তিনি তারকা, বলিউডের ফার্স্ট ফ্যামিলির পুত্রবধূ, মা। আজ তিনি ঐশ্বর্য্য রাই বচ্চন। কেমন ছিল এই ২০ বছর? ঐশ্বর্য্যর যাত্রাপথ-


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


বিশ্বসুন্দরীর খেতাব জয়-১৯ নভেম্বর ১৯৯৪
প্রথম ছবি-ইরুভার, ভাষা তামিল, সাল-১৯৯৭
প্রথম বলিউড ছবি-অওর প্যার হো গয়া, নায়ক-ববি দেওল, সাল ১৯৯৭
কেরিয়ারের প্রথম হিট-হম দিল দে চুকে সনম, সাল ১৯৯৭
সেরা অভিনেত্রীর প্রথম ফিল্মফেয়ার-হম দিল দে চুকে সনম
দ্বিতীয় ফিল্মফেয়ার-দেবদাস, ২০০২
প্রথম বাংলা ছবি-চোখের বালি, ২০০৩
প্রথম হলিউড ছবি-ব্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস, ২০০৩



কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালের রেড কার্পেটে প্রথম-২০০২ সালে দেবদাস ছবির প্রেমিয়ারে
কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে জুরি-২০০৩ সাল, এরপর থেকে প্রতি বছরই কান ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে দেখা গিয়েছে তাঁকে।



আন্তর্জাতিক খ্যাতি-


ভার্ভ, ফোর্বস, টাইম, হ্যালো, রলিং স্টোন ম্যাগাজিনের কভার পেজে বারবার উঠে এসেছেন ঐশ্বর্য্য।
ওপরা উইনফ্রের শোতেও অতিথি হয়ে এসেছেন তিনি।
২০০৪ সালে লন্ডনের মাদাম তুসোঁ মিউজিয়ামে স্থান পায় ঐশ্বর্য্যর ওয়াক্স মূর্তি।
২০০৫ সালে ঐশ্বর্য্যর আদলে বার্বি ডল রিলিজ করে ম্যাটেল।
২০০৫ সালে নেদারল্যান্ডে একটি টিউলিপের নামকরণ করা হয় ঐশ্বর্য্যর নামে।
২০০৬ সালে পিপল ম্যাগাজিলে ওয়ার্ল্ড'স মোস্ট বিউটিফুল পিপলের তালিকায় স্থান পান ঐশ্বর্য্য।
২০০৬ সালে ইস্টার্ন আই ম্যাগাজিনে এশিয়া'স সেক্সিয়েস্ট উইমেনের তালিকায় তৃতীয় স্থানে ছিল ঐশ্বর্য্যর নাম।
২০০৭ সালে নিউ ইয়র্কের টাইম স্কোয়ারে ওয়াক্স মিউজিয়ামে বসে ঐশ্বর্য্যর মোমের মূর্তি।



ব্যক্তিগত জীবন-


২০০৭ সালে অভিষেক বচ্চনকে বিয়ে করেন ঐশ্বর্য্য। হয়ে ওঠেন বলিউডের ফার্স্ট ফ্যামিলির পুত্রবধূ ঐশ্বর্য্য রাই বচ্চন।
২০১১ সালে মা হলেন ঐশ্বর্য্য।