ওয়েব ডেস্ক: ঠিক ২০ বছর আগের একটা রাত। গোটা দেশ সুন্দরী মেয়েটাকে তখনও চিনতে পারেনি। নিঃশব্দে কিন্তু সে দেশকে এনে দিয়েছিল সুন্দরীর খেতাব। পরের দিন সকালে তাঁর ছবি দেখে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিল ভারতীয়রা। বিশ্বসুন্দরীর শিরোপা পরে ২১ বছরের ঐশ্বর্যা রাইয়ের উচ্ছ্বাসটা যেন গোটা দেশের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছিল। এরপর দেখতে দেখতে গঙ্গা দিয়ে বয়ে গেছে অনেক জল। দেখতে দেখতে কেটে গেছে অনেকগুলো বছর। রোগা পাতলা মডেল-সুন্দরী মেয়ে থেকে হয়ে গিয়েছেন দেশের 'বিউটি সিম্বল'।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বলিউডে নেমেছেন, সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন, সম্পর্ক ভেঙেও ফেলেছিলেন। সাফল্য-ব্যর্থতার রাস্তা পেরিয়ে শেষ অবধি বচ্চন পরিবারের বউ হন। তারপর সম্পর্কের নিয়ম মেনে হন মা। সেই ঐশ্বর্যা ফের বিশ্ব সুন্দরীর মঞ্চে। স্বামী অভিষেক বচ্চন, মেয়ে আরাধ্যা আর মা বৃন্দাকে নিয়ে মিস ওয়ার্ল্ডের মঞ্চে নিয়ে উঠলেন অ্যাশ। ২১ এর  ঐশ্বর্যা থেকে ৪১ এর অ্যাশ বদল অনেক। কিন্তু যখন মিস ওয়ার্ল্ডের মঞ্চে তাঁকে সম্মানিত করা হল সেই সময় অ্যাশের হাসিটা ঠিক আগের মতই অতি সুন্দর, প্রাণবন্ত আর আবেগময়।



মিস ওয়ার্ল্ডের মঞ্চে সম্মানিত হওয়ার পর অ্যাশকে বেশ নস্টালজিক শোনালো। বললেন, আগের কথা খুব মনে পড়ছে। মিস ওয়ার্ল্ডের সেই মুকুট ছুঁয়েও দেখেন তিনি।