নিজস্ব প্রতিবেদন : ঋষি কাপুরের চিকিত্সার জন্য বর্তমানে নিউ ইয়র্কে রয়েছেন নিতু কাপুর। বেশ কয়েক মাস ধরেই স্বামীর সঙ্গে মার্কিন মুলুকে রয়েছেন বলিউডের এক সময়ের ডাকসাইটে সুন্দরী। চিকিত্সার জন্য নতুন বছরের শুরুতেও বাড়িতে ফিরতে পারবেন না বলে বাবা-মায়ের সঙ্গে সময় কাটাতে বিদেশে পাড়ি দেন রণবীর কাপুর এবং রিদ্ধিমা কাপুর। রণবীরের সঙ্গে নিউ ইয়র্কে যান আলিয়া ভাটও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন : বর্ষীয়ান অভিনেতা কাদের খানের মৃত্যু নিয়ে মুখ খুললেন গোবিন্দা
হবু শ্বশুর, শাশুড়ি এবং ননদের সঙ্গে নতুন বছর শুরু করে তবেই দেশে ফেরেন আলিয়া। মুম্বইতে ফেরার পরই আগামী সিনেমার শুটিংয়ের জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েন ভাট-কন্যা। 'গলি বয়'-এর পাশাপাশি এই মুহূর্তে 'কলঙ্ক'-এর শুটিংও করছেন আলিয়া। কিন্তু তার মাঝেই নিতু কাপুরের ইনস্টাগ্রাম পোস্ট দেখতে কিন্তু ভোলেননি বলিউডের এই অভিনেত্রী।
রণবীর, আলিয়া নিউ ইয়র্ক থেকে ফেরার পর, সেখানকার একটি ছবি নিজের ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডেলে শেয়ার করেন নিতু। যেখানে রিদ্ধিমা কাপুরের মেয়ে সামারার সঙ্গে ছবি টুতে দেখা যায় নিতুকে। শীতের মরশুমে নিউ ইয়র্ক ঠিক কেমন, নাতনির সঙ্গে ছবি তুলে মনের সেই ভাব প্রকাশ করেন রণবীরের মা।


আরও পড়ুন : বিয়ের দেড় মাসের মধ্যেই স্বামী নিককে নিয়ে মুখ খুললেন প্রিয়াঙ্কা!
নিতু কাপুরের সেই ছবি দেখে তা ভালবাসায় ভরিয়ে দেন আলিয়া। হবু শাশুড়ি এবং ছোট্ট সামারার ছবিতে এঁকে দেন ভালবাসার চিহ্ন। ওই ছবিতে আলিয়ার মা সোনি রাজদান এবং রিদ্ধিমা কাপুরকে দেখা যায় ভালবাসা প্রকাশ করতে।


আরও পড়ুন : শাহরুখ-কন্যা সুহানার হাতে কার ছবি!
দেখুন সেই ছবি...




মা কৃষ্ণা রাজ কাপুরের মৃত্যুর পর তাঁর শেষকৃত্যে হাজির হতে পারেননি ঋষি কাপুর এবং নিতু কাপুর। জানা যায়, চিকিত্সার জন্যই মায়ের অন্তিম যাত্রায় হাজির হতে পারছেন না ঋষি-নিতু। আর তকন থেকেই শুরু হয় জল্পনা। ক্যান্সারের চিকিত্সা মাঝপথে রয়েছে বলেই ঋষি দেশে ফিরতে পারছেন না বলে শোনা যায়। যদিও, ঋষি কাপুর চিকিত্সা করাতে বিদেশে গিয়েছেন ঠিকই, কিন্তু তাঁর ক্যান্সার হয়নি বলে সাফ জানান দাদা রণধীর কাপুর। কিন্তু সম্প্রতি নিতু কাপুরের সোশ্যাল স্টেটাস থেকে ফের গুঞ্জন শুরু হয়। যেখানে নতুন বছর ক্যান্সার শুধু মাত্র রাশিফলের পাতাতেই দেখা যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন নিতু। যদিও, স্বামীর অসুস্থতা নিয়ে কিন্তু কোনওভাবেই মুখ খোলেননি রণবীর কাপুরের মা।