ওয়েব ডেস্ক: UA সার্টিফিকেট পেল বেফিকরে, তাও কোনও কাট ছাড়াই। যেখানে সামান্য চুম্বন দৃশ্যে অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল A সার্টিফিকেট পেল, ছবি থেকে দৃশ্যও বাদ দেওয়া হল। সেখানে বেফিকরে ছাড় পাওয়ায় বিভিন্ন মহলে উঠছে প্রশ্ন।এই বিষয়ে পহলাজ নিহালনির কী মত?


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- বিনোদনের সব খবর


অভিষেক চৌবের ছবি উড়তা পঞ্জাবই হোক বা করণ জোহরের অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল, প্রতিটি ছবির অন্তরঙ্গ দৃশ্য থেকে চুম্বন দৃশ্য, পহলাজ নিহালনি মনের ইচ্ছায় ছুরি চালিয়েছেন সব ছবিতে।কিন্তু হঠাত্‍ তাঁর ভোল বদল? এবার আদিত্য চোপড়ার বেফিকরে ছবিতে ২২টি চুম্বন দৃশ্য এবং যথেষ্ট পরিমাণে অন্ত্যরঙ্গ দৃশ্য থাকলেও পহলাজ নিহালনির তা আপত্তিকর মনে হল না?


অন্তরঙ্গ দৃশ্যে দুজনের লভ মেকিং দৃশ্য লং শটে বলে মাফ করে দিলেন সেন্সর বোর্ডের অধিকর্তা?তবে কি সময় বদলাচ্ছে? রণবীর সিংয়ের উপর যে সেন্সর বোর্ড একটু একপেশে তা আগেই আপনাদের দেখিয়েছিলাম। এটি তার অন্যতম উদাহরণ। তবে এই বিষয়ে CBFC র চেয়ারম্যান পহলাজ নিহালনি জানিয়েছেন যে পুরো ছবি জুড়ে বন্ধুত্বের প্রচার করেছেন পরিচালক,এবং প্রায় সব চুম্বন দৃশ্যই লং বা মিড লং শটে।যেখানে অ্যায় দিল হ্যায় মুশকিল ছবিতে বেশিরভাগ দৃশ্যই ক্লোজ শটে শুটিং করা হয়। তবে কি এই ছবির ক্লোজ শটগুলো পহলাজ নিহালনির চোখ এড়িয়ে গেল? তবে ছবিতে যে সম্পর্কের উষ্ণতাই দর্শকের দরবারে অনুভব করাতে চেয়েছেন পরিচালক তা ছবির প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত গানেই বোঝা গিয়েছিল। লবোঁ কা কারোবার গানে যেখানে বিভিন্ন ধরনের জুটিদের চুম্বন দৃশ্য শুট করেছেন পরিচালক সেখানে নায়ক নায়িকার উপস্থিতিই ছিল না। আবার, এই ছবির দুই মুখ্য চরিত্র ধরম ও শায়রা কমিটমেন্টে বিশ্বাস করে না। তারা বেফিকরে জীবনই যাপন করতে চায়।এখানেই কি ছবির গল্পকে আলাদা করে দিয়েছে সেন্সরের কাঁচি থেকে বাঁচলেন আদিত্য চোপড়া?