নিজস্ব প্রতিবেদন:  দেরাদুনের ক্লিমেন্ট টাউনে পৈত্রিক সম্পত্তির মালিকানা দাবি করে পুলিসের দ্বারস্থ সইফ আলি খানের প্রাক্তন স্ত্রী অমৃতা সিং ও তাঁর অভিনেত্রী কন্যা সারা আলি খান। ওই সম্পত্তিটি যাতে কোনওভাবেই জমি মাফিয়াদের হাতে না যায় এবং তাঁদের হাতেই থাকে সেবিষয়টি দেখার জন্য পুলিসের কাছে আবেদন করেছেন অমৃতা ও সারা। অন্যদিকে ওই একই সম্পত্তির দাবি করেছেন অমৃতার সৎ বোন তাহিরা বিম্বাট। সম্পত্তি সংক্রান্ত এই মামলাটি আদালত পর্যন্ত গড়াতে পারে বলে অনুমান করছেন অনেকেই। এমনকী এই মামলা দীর্ঘদিন গড়াতে পারে বলে মনে করছেন অনেকে। পাশাপাশি সম্পত্তির নিরাপত্তার দাবিতে পুলিসের দ্বারস্থ হয়েছেন ওই বাংলোর কেয়ারটেকার খুশিরাম। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা যাচ্ছে দেরাদুনের ক্লিমেন্ট টাউনে কোটি টাকার ওই বাংলোয় থাকতেন অমৃতা সিংয়ের সৎ দাদা মধুসুদন। যিনি ভারতীয় বিমান বাহিনীতে চাকরি করতেন, এবং অবসর নেওয়ার পর ওই পৈত্রিক বাড়িতেই থাকতেন। সম্প্রতি তিনি ক্যান্সারের মারা যান। পুলিস সূত্রে খবর, ৪ একর জমির উপর ওই বাংলোটি ১৯৬৯ সালে কিনেছিলেন অমৃতার বাবা প্রসঙ্গত অমৃতা সিং হলেন মধুসুদনের বাবার প্রথম পক্ষের স্ত্রী রুকসানা সুলতানার কন্যা। পরবর্তীকালে রুকসানার সঙ্গে বিবাহ-বিচ্ছেদের পর অমৃতা সিংয়ের বাবা দ্বিতীয়বার আশা বিম্বাটকে বিয়ে করেন। তাঁদের সন্তান হলেন মধুসুন ও তাহিরা। বর্তমানে ওই বাংলোয় থাকতে মধুসুদন। তিনি অবিবাহিত ছিলেন।


আরও পড়ুন-ফুলশয্যার রাতের ছবি পোস্ট করলেন রিয়া সেন!



মধুসুদনের সাম্প্রতিক কালে মৃত্যুর পরই ওই সম্পত্তির দাবি করে মামলা করেছেন অমৃতা ও তাহিরা। জানা যাচ্ছে সৎ দাদা মধুসুদনের মৃত্যুর পর তাঁর শেষকৃত্যের জন্য দেরাদুনে গিয়েছিলেন অমৃতা ও সারা। তবে তাঁদের সেখানে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। মধুসুদন বিম্বাটের এক বন্ধু জানাচ্ছেন মধুসুদন বাবু চেয়েছিলেন ওই বাংলোটিতে যেন অনাথাশ্রম করা হয়। আপাতত এই মামলাটি কোন দিকে গড়ায় এখন সেটাই দেখার।


আরও পড়ুন-মৃত্যুর আগে কাঁপা কাঁপা হাতে একথাই লিখেছিলেন পরিচালক, এর মধ্যেই রয়েছে গভীর অর্থ?