সঞ্জয় ভদ্র: অভিনেত্রী পল্লবী দে-র আত্মহত্যা নিয়ে এখনও চলছে তদন্ত। তারই মাঝে বুধবার দমদমের ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় মডেল বিদিশা দে মজুমদারের(Bidisha De Majumdar) দেহ। হতাশা নাকি সম্পর্কের টানাপোড়েন? কি কারণে আত্মহত্যার পথ বেছে নিলেন বিদিশা? তা নিয়ে হাজারও জল্পনা। এরই মাঝে জি ২৪ ঘণ্টার(Zee 24 Ghanta) হাতে এল বিদিশার সুইসাইড নোট। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বিদিশা তাঁর সুইসাইড নোটে(Suicide Note) লিখেছেন, 'আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়। কাজ কমে গিয়েছিল বলে চলে গেলাম। আমার প্রফেশনাল লাইফে কাজ কমে গিয়েছিল। তাই আমার ইএমআই, ব্যক্তিগত খরচ, বাড়িভাড়া চালাতে অসুবিধা হচ্ছিল। আমি নিজের বাড়িতেও ভালো ছিলাম না। আমার পাশের বাড়ির ফ্যামিলি খুব ডিস্টার্ব করত। প্রতিমাসে আমি তিন থেকে চারটে শুট করতাম। তা দিয়ে আমার কিছু হত না। কাউকে না জানিয়ে আমি ইভেন্ট করতাম। তা থেকেও আমার কিছু হত না। আমি আত্মহত্যা করছি আর আমি সুইসাইড করেই হ্যাপি...'।


বুধবার সন্ধ্যায় নাগেরবাজার থানার ফোন করেন বিদিশার এক বান্ধবী। এরপর ফ্ল্যাটের দরজা ভেঙে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে পুলিস। সেখানে বিদিশার খাট থেকেই পাওয়া গিয়েছিল সুইসাইড নোট। কোনও আলাদা পাতায় নয়, একটি খাতার শেষ পাতায় সুইসাইড নোট লেখেন বিদিশা, তাঁর হাতের লেখাও ছিল অবিন্যস্ত। সেই সুইসাইড নোট সামনে আসতেই শুরু নতুন জল্পনা। পাশের বাড়ির কারা বিদিশার জীবনে সমস্যা তৈরি করেছিল? প্রতি মাসে কত টাকাই বা রোজগার করতেন বিদিশা? কত টাকা ইএমআই দিতে হত তাঁকে? এখন এই প্রশ্নের উত্তরের খোঁজেই তদন্তে নেমেছে পুলিস। 



(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)