নিজস্ব প্রতিবেদন : লকডাউনের পর আনলক পর্ব ৪-এও মেলেনি সিনেমা হল খোলার অনুমতি। এই পরিস্থিতিতে বন্ধের মুখে রাজ্যের একাধিক সিনেমাহল। প্রশ্নের মুখে হলের সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের ভবিষ্যৎ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত ২৫ মার্চ থেকে করোনার কারণে গোটা দেশে লকডাউন ঘোষণা হয়, তারপর থেকেই বন্ধ রয়েছে সিনেমাহলগুলি। দেশের অন্যান্য প্রান্তের পাশাপাশি এরাজ্যের সিনেমাহল গুলিও লকডাউনের শুরু থেকেই বন্ধ। পরবর্তীকালে দফায় দফায় আনলক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ধীরে ধীরে খুলেছে বাজার, দোকান, শপিং মল। এমনকি আনলকের চতুর্থ পর্বে মেট্রো চালুর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে আনলক প্রক্রিয়ার চতুর্থ পর্বের তালিকাতেও নেই সিনেমা হল খোলার কথা। এদিকে সিনেমা হল না খোলা থাকায়,  সেই অভাব পূরণ করছে OTT প্ল্যাটফর্ম। সিনেমা দেখার স্বাদ মিটছে ছোট্ট পর্দাতেই। এই অবস্থায় হলের সঙ্গে যুক্ত থাকা কর্মীদের ভবিষ্যৎ এখন সংশয়ের মুখে!


আরও পড়ুন-রণবীর সিং, রণবীর কাপুররা নিষিদ্ধ মাদকে আসক্ত? রক্ত পরীক্ষার দাবি তুলে বিস্ফোরক কঙ্গনা


গোটা রাজ্যে ৭৫০ থেকে নেমে হলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে প্রায় ২২৫। তার মধ্যে উত্তরবঙ্গে চারটি হল বন্ধ হয়েছে। কাজ হারিয়েছেন এই হলের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে প্রায় ৫ হাজার কর্মী। এই পরিস্থিতি ইস্টার্ন ইন্ডিয়া মোসান পিকচার্স অ্যাসোসিয়েশনের (EIMPA) তরফে ডাকা সাংবাদিক সম্মেলনও হতাশাই প্রকাশ পেল। তাঁদের কথায়, ''হল খোলা নিয়ে কেন্দ্রের কাছে অনেকবার আবেদন করেছি। কোনও সাড়া পাওয়া যায়নি।''



আরও পড়ুন-''আমার ভাইকে হারিয়েছি, প্রতিদিন হৃদয় থেকে রক্তক্ষরণ হচ্ছে,'' আবেগঘন সুশান্তের দিদি


কেন্দ্রের তরফে এখনও সিনেমা হল খোলার অনুমতি না মেলায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মাল্টিপ্লেক্সের মালিকরাও। সিনেমা শিল্পের সঙ্গে যুক্ত বহু ব্যক্তিত্বই এবিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। প্রসঙ্গত, এর আগে আনলক ৪ পর্বে সিঙ্গল হল গুলি খোলার অনুমতি দেওয়া হবে বলেই শোনা গিয়েছিল। যদি শেষপর্যন্ত সেটা হল না।